রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বরগুনার তালতলীর খবরা খবর

বরগুনার তালতলীতে ৩ কেজি গাঁজাসহ এক নারী ব্যবসায়ী শাহিনুর বেগম (৩৫)কে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে বড় অংকুজান পাড়ার নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, উপজেলার ৩৫০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুত প্রকল্পের পূর্ব পাশের ব্রিজ সংলগ্ন বড় অংকুজান পাড়ার রফিকুল ইসলাম পহলান ও তার স্ত্রী শাহিনুর বেগম অতি সু কৌশলে গাঁজার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একদল পুলিশ সদস্যরা অভিযান চালিয়ে শাহিনুরকে আটক করেছে। স্বামী রফিকুল পলাতক রয়েছে। এ সময় শাহিনুরের কথ্য মতে তার ঘরের দক্ষিণ পাশের শুকনো বেড়ে ডোবা থেকে ৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে পুলিশ।
তালতলী থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু জানান, শাহিনুর ও তার স্বামী রফিক পহলান দীর্ঘ দিন ধরে এই গাঁজার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিল মর্মে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারী ব্যবসায়ী শাহিনুর বেগমকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে থানায় রেগুলার মামলা রুজু করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
মাদ্রাসা সুপারসহ কর্তৃপক্ষের বিচার দাবীতে মানববন্ধন
আমতলী বন্দর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষসহ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার কারনে ৬১ জন দাখিল পরীক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনের ক্ষতিকারকদের বিচার দাবীতে বরগুনায় মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ক্ষতিগ্রস্ত পরীক্ষার্থীরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। পরে তারা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন, দাখিল পরীক্ষার্থী মো. মাহামুদ,মো. সিবগাত, মোসা. আবিদা ও মোসা. সারামনি।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, আমতলী বন্দর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে তারা ৬১ জন দাখিল পরীক্ষা দিচ্ছেন। গত ১৭ মে তারা কৃষি শিক্ষা বিষয়ের পরীক্ষা দেবার জন্য কেন্দ্রে যান। সকল পরীক্ষার্থীদের কৃষি শিক্ষা বিষয়ের প্রশ্নপত্র দেওয়া হলেও তাদেরকে ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয়ের প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়। গত ২ বছরে তাদের একবারের জন্যও ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয় পড়ানো হয়নি। তারা কর্তৃক্ষকে জানালেও ওই বিষয়ে তাদের পরীক্ষা দিতে বাদ্য করা হয়। অনেকেই উত্তরপত্রে নাম ও রোল নম্বর ছাড়া কিছুই লিখতে পারেনি। কেউ কেউ লিখলেও চতুর্থ বিষয়ে নাম্বার যুক্ত হবার কোন সম্ভাবনা নেই। তারা দাবী করেন, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের ভুলের কারনে তাদের শিক্ষা জীবনের ক্ষতি হয়েছে। তারা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. ইউনুস হাওলাদারসহ কর্তৃপক্ষের বিচার দাবী করেছেন।

মহাশক্তিশালী সুপার টাইফুন ‘বেটি’ধেয়ে আসছে প্রবল শক্তিতে

বরগুনার তালতলীর খবরা খবর

প্রকাশের সময় : ০৭:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩
বরগুনার তালতলীতে ৩ কেজি গাঁজাসহ এক নারী ব্যবসায়ী শাহিনুর বেগম (৩৫)কে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে বড় অংকুজান পাড়ার নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, উপজেলার ৩৫০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুত প্রকল্পের পূর্ব পাশের ব্রিজ সংলগ্ন বড় অংকুজান পাড়ার রফিকুল ইসলাম পহলান ও তার স্ত্রী শাহিনুর বেগম অতি সু কৌশলে গাঁজার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একদল পুলিশ সদস্যরা অভিযান চালিয়ে শাহিনুরকে আটক করেছে। স্বামী রফিকুল পলাতক রয়েছে। এ সময় শাহিনুরের কথ্য মতে তার ঘরের দক্ষিণ পাশের শুকনো বেড়ে ডোবা থেকে ৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে পুলিশ।
তালতলী থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু জানান, শাহিনুর ও তার স্বামী রফিক পহলান দীর্ঘ দিন ধরে এই গাঁজার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিল মর্মে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারী ব্যবসায়ী শাহিনুর বেগমকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে থানায় রেগুলার মামলা রুজু করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
মাদ্রাসা সুপারসহ কর্তৃপক্ষের বিচার দাবীতে মানববন্ধন
আমতলী বন্দর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষসহ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার কারনে ৬১ জন দাখিল পরীক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনের ক্ষতিকারকদের বিচার দাবীতে বরগুনায় মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ক্ষতিগ্রস্ত পরীক্ষার্থীরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। পরে তারা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন, দাখিল পরীক্ষার্থী মো. মাহামুদ,মো. সিবগাত, মোসা. আবিদা ও মোসা. সারামনি।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, আমতলী বন্দর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে তারা ৬১ জন দাখিল পরীক্ষা দিচ্ছেন। গত ১৭ মে তারা কৃষি শিক্ষা বিষয়ের পরীক্ষা দেবার জন্য কেন্দ্রে যান। সকল পরীক্ষার্থীদের কৃষি শিক্ষা বিষয়ের প্রশ্নপত্র দেওয়া হলেও তাদেরকে ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয়ের প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়। গত ২ বছরে তাদের একবারের জন্যও ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয় পড়ানো হয়নি। তারা কর্তৃক্ষকে জানালেও ওই বিষয়ে তাদের পরীক্ষা দিতে বাদ্য করা হয়। অনেকেই উত্তরপত্রে নাম ও রোল নম্বর ছাড়া কিছুই লিখতে পারেনি। কেউ কেউ লিখলেও চতুর্থ বিষয়ে নাম্বার যুক্ত হবার কোন সম্ভাবনা নেই। তারা দাবী করেন, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের ভুলের কারনে তাদের শিক্ষা জীবনের ক্ষতি হয়েছে। তারা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. ইউনুস হাওলাদারসহ কর্তৃপক্ষের বিচার দাবী করেছেন।