বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেখানো পথ ধরে নিজ নির্বাচনী এলাকার নতুন ভোটার শুভাকাঙ্ক্ষী সহ চার লাখ ভোটারকে মোবাইল ফোনে ভয়েস কল পাঠিয়েছেন বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও তার পুত্র যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তফা আশীষ ইসলাম।
জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃশ্যমান,লক্ষ্য এবার স্মার্ট বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার (২৩ মে) এক বার্তায় মোস্তফা আশীষ ইসলাম এ তথ্য জানান,সকাল ৯টা হতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত একটানা পিতা অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও আমার (মোস্তফা আশীষ ইসলাম) ৪(চার) লাখ ৮(আট) হাজার ৪(চার) জনের মোবাইলে বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে।স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আমরাও ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইশতেহার বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের বার্তায় “আজ ২৩শে মে। মানুষের অধিকার আদায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় ১৯৭৩ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জুলিও কুরি’ পদক প্রদান করে বিশ্ব শান্তি পরিষদ। জুলিও কুরি পদক ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান। বঙ্গবন্ধু থেকে বিশ্ববন্ধু হয়ে ওঠার ৫০ বছর পূর্তির এই দিনে, আমি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, সাবেক প্রতিমন্ত্রী,বিদ্যুৎ,জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়। জাতির পিতার প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে তাঁর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।” ও মোস্তফা আশীষ ইসলামের বার্তায় “বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে অর্জিত হয় স্বপ্নের স্বাধীনতা। মানবাধিকার রক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং বন্ধুত্বের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনায় বঙ্গবন্ধু ছিলেন রোল মডেল। ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ পদকে ভূষিত করে। জাতির পিতার ‘জুলিও কুরি’ পদক ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান। বঙ্গবন্ধু থেকে বিশ্ববন্ধু হয়ে ওঠার ৫০ বছর পূর্তিতে জাতির পিতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।মোস্তফা আশীষ ইসলাম, সদস্য, যশোর জেলা আওয়ামী লীগ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।”
জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে,স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তিতে চৌগাছা ও ঝিকরগাছা মানুষের কাছে এ ভয়েস কল প্রেরণ করা হয়।#
যশোরে ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধার
যশোরের পুরাতন কসবা থেকে ইজিবাইক চালক শফিকুল ইসলামের (৫০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত সাড়ে সাতটার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি উপশহর সি ব্লকের ৭৫-৭৬ নম্বর বাড়ির মৃত মোকশেদ আলীর ছেলে। চার-পাঁচ বছর আগে বাড়ি বিক্রি করে চলে যান। পরে পুরাতন কসবা এলাকায় ঘর ভাড়া করে থাকেন।
স্থানীয়রা জানায়, গত মার্চে পুরাতন কসবা পাওয়ার হাউজপাড়ায় একটি রুম ভাড়া নিয়ে সেখানেই থাকতেন শফিকুল। মাঝে মধ্যে এক নারী তার কাছে আসতেন। ওই নারীকে স্ত্রী পরিচয় দিতেন শফিকুল। সোমবার (২২ মে) সকাল ১০ টায় ওই নারী শফিকুলের কাছে আসে। বেলা ১২ টায় দরজায় সিটকিনি দিয়ে ওই নারী চলে যান। বিকেলে আশপাশের লোকজন ডাকাডাকি করলেও সাড়াশব্দ দেননি শফিকুল। পরে তাদের সন্দেহ হলে দরজা খুলে শফিকুলের মরদেহ দেখতে পান। খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। মঙ্গলবার (২৩ মে) যশোর জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে।
কোতয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) শফিকুল আলম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।#
যবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কার প্রাপ্তির ৫০ বছর উদযাপন
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকস্থ বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, আলোচনা সভাসহ নানা আয়োজনে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পুরস্কার প্রাপ্তির ৫০ বছর উদযাপন করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকস্থ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে বের করা হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ-কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের গ্যালারিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘স্বীয় কর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিমন্ডল অতিক্রম করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশে^র শোষিত মানুষের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন। শুধু দেশেই নয়, বিশে^ শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। তাইতো জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার তাঁকেই মানায়।’ তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো তাঁর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাও শান্তি, স্বাধীনতা ও বাঙালির অধিকার আদায়ে ভিন্নমাত্রায় লড়াই করে যাচ্ছেন। তাঁর হাতকে শক্তিশালী করতে, আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর রশীদ আসকারী। দীর্ঘ বক্তৃতায় তিনি জুলিও কুরি পুরস্কার প্রাপ্তির পূর্বেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সংগ্রাম, ত্যাগ-তিতিক্ষার ইতিহাস তুলে ধরেন। তিনি বলেন, যে সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি শান্তি পদক দেওয়া হয়, সময়ের প্রেক্ষাপটে সেটিকে ছোট করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। আমার দৃষ্টিতে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের চেয়ে অনেক বেশি মূল্যায়নধর্মী হলো জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার। তিনি বলেন, মানুষ হলো নশ্বর। কিন্তু তাঁর চেতনা হলো অবিনশ্বর। তরুণ প্রজন্মকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সেই চেতনাকে ধারণ করতে হবে।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদের পরিচালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন যবিপ্রবির ডিনস কমিটির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ড. মো. তানভীর ইসলাম, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আনিছুর রহমান, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব, যবিপ্রবি ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল রানা, সাধারণ সম্পাদক তানভীর ফয়সাল প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, চেয়ারম্যান, দপ্তরপ্রধানসহ বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।#
যশোর হামিদপুর কলেজ ও জিলা স্কুলে বঙ্গবন্ধুর জুলি ও কুরি ৫০ বছর উদযাপন
যশোর হামিদপুর আলহেরা ডিগ্রি কলেজ ও জিলা স্কুলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলি ও কুরি শান্তিপদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আলোচনা সভা ও প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ মে) এ আয়োজন করা হয়।
হামিদপুর আলহেরা কলেজে এতে সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ মফিজুল ইসলাম। প্রধান আলোচক ছিলেন উপাধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম তুহিন। সহকারি অধ্যাপক আশরাফ আলীর স লনায় বক্তব্য রাখেন সহকারি আশুরা শারমিন ভিনা ও সহকারি অধ্যাপক মমতাজ শিরিন।
যশোর জিলা স্কুলে আলোচনা সভায় প্রধান শিক্ষক শোয়াইব হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সহকারি প্রধান শিক্ষক সেখ শফিয়ার রহমান, সহকারি প্রধান শিক্ষক মহিউদ্দিন, সিনিয়র শিক্ষক নজরুল ইসলাম খান, জামাল উদ্দিন ও সহকারি শিক্ষক লক্ষণ কুমার বিশ্বাস।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশ্বের মহান নেতা। তার বড় প্রমাণ হলো জুরি ও কুরি প্রদক। বিশ্ব শান্তিতে ভূমিকা রাখার অবদান হিসেবে তঁাকে এই পদক দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধুর কারণে বাঙালি সম্মান ফিরে পেয়েছে। বাংলাদেশ যতদিন টিকে থাকবে বঙ্গবন্ধু ততদিন বেঁচে থাকবেন।#
যবিপ্রবি ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক সাংবাদিক হেনস্তা
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শহীদ মসিয়ূর রহমান (শ.ম.র) হলে ছাত্রলীগ নেতা কতৃক সাংবাদিক হেনস্তার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল ২২ মে ২০২৩ দুপুর দুইটার দিকে যবিপ্রবির শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের (পিইএসএস) বিভাগ ছাত্রলীগের সভাপতি আসিফ আল মাহমুদ ও ছাত্রলীগকর্মী বেলাল হোসেন সাংবাদিক সমিতির সহ-সভাপতি ও ডেইলি বাংলাদেশ পোস্টের যবিপ্রবি প্রতিনিধি মো. জহুরুল ইসলামকে মারধর করেন। তারা দুজনেই যবিপ্রবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সোহেল রানার অনুসারী এ ঘটনায় বিচার চেয়ে হল প্রভোস্ট বরাবর লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন ঐ সাংবাদিক।
জানা যায়, একাডেমিক ভবন থেকে হলে যাওয়ার সময় হলের প্রধান ফটকে তাকে অবরুদ্ধ করা হয়। ঘটনার এক পর্যায়ে জহুরুলকে পাশের গেস্টরুমে ডেকে নিয়ে গালাগালি সহ শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন (পিইএসএস) বিভাগ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আসিফ আল মাহমুদ ও ছাত্রলীগ কর্মী বেলাল হোসেন। এর আগে একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজের জন্য বিভিন্ন মেয়াদে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার হন আসিফ মাহমুদ। পাশাপাশি বেলাল হোসেনর নামেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকান্ডের অভিযোগ রয়েছে।
এবিষয়ে আইপিই বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী ও ডেইলি বাংলাদেশ পোস্ট এর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ডিপার্টমেন্টে কিছু কাজ ছিলো সেগুলো শেষে আনুমানিক দুপুর ১টা৪৫ মিনিটের সময় শহীদ মসিয়ূর রহমান হল’ এ আমার রুমে যাওয়ার জন্য হলে ঢুকতে যাই কিন্তু হলের কলাপসিবল গেট আটকানো দেখে গেট খুলে হলে ঢুকতে গেলে পিছন থেকে পিএসএস বিভাগ ছাত্রলীগের সভাপতি আসিফ আল মাহমুদ ও বেলাল আমাকে ডাক দেয়। তাদের কাছে গেলে বলে ‘সিনিয়র ভাই ডাকলাম, শুরুতে ডাক শুনিস নাই কেনো? আমি শুনতে পাই নাই বললে আসিফ ও বেলাল হলের গেস্ট রুমে নিয়ে যেয়ে আমাকে শারিরীকভাবে হেনস্তা করে।’
এ বিষয়ে শহীদ মসিয়ূর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. আশরাফুজ্জামান জাহিদ বলেন, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। প্রভোস্ট বডির সাথে মিটিং করে অফিসিয়ালি ব্যবস্থা নিবো।’
সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু এটি অফিসিয়াল ব্যাপার। তাই প্রভোস্ট বডির সাথে আলোচনা করে ফুটেজ দেখানো হবে।
এবিষয়ে যবিপ্রবি ছাত্রলীগের সভাপতি মো: সোহেল রানা বলেন, এবিষয়ে আমাদের কাছে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ দিলে, আমরা ব্যবস্থা নিবো।
উক্ত ঘটনা সম্পর্কে যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, এই বিষয়ে আমার কাছে লিখিত কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ আসলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনানুসারে ব্যবস্থা নিব।#