শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভূরুঙ্গামারীতে জামাই শাশুড়ির অনৈতিক সম্পর্ক শাশুড়িকে তালাক

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আপন মেয়ের  জামাইয়ের সাথে শাশুড়ির  অনৈতিক সম্পর্কের  ঘটনায় শাশুড়িকে তালাক দেওয়ার অভিযোগ।  সরে জমিনে গিয়ে জানা যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নে ভাগভান্ডার এলাকার ৫ ই জুন সোমবার সকালে স্থানীয়দের  উপস্থিতিতে  মৃত খাইরুল হকের ছেল শফিকুল  ইসলাম(৩৫) এর স্ত্রী মাসুদা বেগম তার আপন বড় মেয়ের জামাই আশাদুল হকের সাথে অনৈতিক  সম্পর্কের যেরে তাকে  তালাক দেয়।
শফিকুল  ইসলাম  বলেন আমি টাইলস মিস্ত্রির কাজ করি।সকালে বাড়ির থেকে কাজে যাই রাত্রে বাড়িতে আসি।  আমার মেয়েকে দেড় বছর আগে বিয়ে দিয়েছি। কিছুদিন থেকে আমার স্ত্রী এবং জামাইয়ের মধ্যে  নৈতিক সম্পর্কে তৈরী হয়েছে  এমন সন্দেহ হয়। এরই সূত্র ধরে গত রবিবার আমি কাজ থেকে ফিরে রাত্রে খাওয়া দাওয়া করে শুয়ে পড়ি। আমার জামাইও সেদিন আমার বাড়িতে আসছিল মধ্যরাতে আমার স্ত্রীকে পাশে না পেয়ে অন্য রুমে গিয়ে দেখি জামাই মিলে অনৈতিক মেলামেশা শুরু করে।  দুজনকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে নিজেকে সহ‍্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।  আমার আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামবাসী এসে ঘটনা সত্যতা পেয়ে আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং গতকাল সোমবার সালিশি বৈঠকের মাধ্যমে আমার স্ত্রীকে তালাক দেই।
অভিযুক্ত শাশুড়ি  মাসুদা বেগম  বিষয়টি  অস্বীকার করে বলে এটা মিথ্যা  কথা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক  ব্যাক্তি জানান অভিযুক্ত মাসুদা বেগম এর আগেও অন্য ছেলের সাথে এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে সেটা সালিসি বৌঠকের মাধ্যমে মিমাংসা করে শোধরানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছিলো। সে পুনরায় জামাই সাথে এরকম জঘন্যতম ঘটনা ঘটিয়েছে।
 শাশুড়ী জামাইয়ের এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। পাথরডুবি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর জানান ঘটনা টি তিনি শুনেছেন।

জুনের মধ্যেই ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

ভূরুঙ্গামারীতে জামাই শাশুড়ির অনৈতিক সম্পর্ক শাশুড়িকে তালাক

প্রকাশের সময় : ০৫:৩২:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আপন মেয়ের  জামাইয়ের সাথে শাশুড়ির  অনৈতিক সম্পর্কের  ঘটনায় শাশুড়িকে তালাক দেওয়ার অভিযোগ।  সরে জমিনে গিয়ে জানা যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নে ভাগভান্ডার এলাকার ৫ ই জুন সোমবার সকালে স্থানীয়দের  উপস্থিতিতে  মৃত খাইরুল হকের ছেল শফিকুল  ইসলাম(৩৫) এর স্ত্রী মাসুদা বেগম তার আপন বড় মেয়ের জামাই আশাদুল হকের সাথে অনৈতিক  সম্পর্কের যেরে তাকে  তালাক দেয়।
শফিকুল  ইসলাম  বলেন আমি টাইলস মিস্ত্রির কাজ করি।সকালে বাড়ির থেকে কাজে যাই রাত্রে বাড়িতে আসি।  আমার মেয়েকে দেড় বছর আগে বিয়ে দিয়েছি। কিছুদিন থেকে আমার স্ত্রী এবং জামাইয়ের মধ্যে  নৈতিক সম্পর্কে তৈরী হয়েছে  এমন সন্দেহ হয়। এরই সূত্র ধরে গত রবিবার আমি কাজ থেকে ফিরে রাত্রে খাওয়া দাওয়া করে শুয়ে পড়ি। আমার জামাইও সেদিন আমার বাড়িতে আসছিল মধ্যরাতে আমার স্ত্রীকে পাশে না পেয়ে অন্য রুমে গিয়ে দেখি জামাই মিলে অনৈতিক মেলামেশা শুরু করে।  দুজনকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে নিজেকে সহ‍্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।  আমার আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামবাসী এসে ঘটনা সত্যতা পেয়ে আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং গতকাল সোমবার সালিশি বৈঠকের মাধ্যমে আমার স্ত্রীকে তালাক দেই।
অভিযুক্ত শাশুড়ি  মাসুদা বেগম  বিষয়টি  অস্বীকার করে বলে এটা মিথ্যা  কথা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক  ব্যাক্তি জানান অভিযুক্ত মাসুদা বেগম এর আগেও অন্য ছেলের সাথে এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে সেটা সালিসি বৌঠকের মাধ্যমে মিমাংসা করে শোধরানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছিলো। সে পুনরায় জামাই সাথে এরকম জঘন্যতম ঘটনা ঘটিয়েছে।
 শাশুড়ী জামাইয়ের এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। পাথরডুবি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর জানান ঘটনা টি তিনি শুনেছেন।