রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বকেয়া কর ১২ কোটি ৪৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধ করলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

আপিল বিভাগের রায়ের পর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে বকেয়া কর ১২ কোটি ৪৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধ করলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার একটি চেকের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংকে এ অর্থ প্রদান করেন তিনি।

মামলা থেকে জানা যায়, ১৯৯০ সালের দানকর আইন অনুযায়ী ২০১১-১২ করবর্ষে মোট ৬১ কোটি ৫৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকা দানের বিপরীতে প্রায় ১২ কোটি ২৮ লাখ ৭৪ হাজার টাকা কর দাবি করে নোটিশ পাঠায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

এসব নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আপিল ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন ড. ইউনূস। ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর তার আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়। ২০১৫ সালে তিনি হাইকোর্টে তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলা করেন। মামলাগুলোর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে দানকর দাবির নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করে ২০১৫ সালে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে মৃত্যু ও পরিবারের সদস্যদের কল্যাণ চিন্তা করে নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত তিনটি ট্রাস্টে যে টাকা দান করেছেন, তার বিপরীতে এনবিআরের আরোপ করা দানকর বৈধ ঘোষণা করে গত ৩১ মে রায় দেন হাইকোর্ট।

জনপ্রিয়

বকেয়া কর ১২ কোটি ৪৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধ করলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রকাশের সময় : ১০:৩৪:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩

আপিল বিভাগের রায়ের পর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে বকেয়া কর ১২ কোটি ৪৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধ করলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার একটি চেকের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংকে এ অর্থ প্রদান করেন তিনি।

মামলা থেকে জানা যায়, ১৯৯০ সালের দানকর আইন অনুযায়ী ২০১১-১২ করবর্ষে মোট ৬১ কোটি ৫৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকা দানের বিপরীতে প্রায় ১২ কোটি ২৮ লাখ ৭৪ হাজার টাকা কর দাবি করে নোটিশ পাঠায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

এসব নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আপিল ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন ড. ইউনূস। ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর তার আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়। ২০১৫ সালে তিনি হাইকোর্টে তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলা করেন। মামলাগুলোর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে দানকর দাবির নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করে ২০১৫ সালে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে মৃত্যু ও পরিবারের সদস্যদের কল্যাণ চিন্তা করে নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত তিনটি ট্রাস্টে যে টাকা দান করেছেন, তার বিপরীতে এনবিআরের আরোপ করা দানকর বৈধ ঘোষণা করে গত ৩১ মে রায় দেন হাইকোর্ট।