প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫, ২:৪৮ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ২৭, ২০২৩, ১১:২১ পি.এম
শাহজাদপুরে ৫ বছরের শিশু ধর্ষণের শিকার

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুর উপজেলার বেলতৈল ইউনিয়নের গোপীনাথপুর গ্রামের আব্দুল আলিম মোল্লা (৪৫) গত বুধবার সন্ধ্যায় মাছ ধরতে ডেকে নিয়ে গিয়ে ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষক আব্দুল আলিম মোল্লা গোপীনাথপুর নতুনপাড়া গ্রামের কফিল মোল্লার ছেলে।
গত ৩দিন ধরে শিশুটি শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল অফিসার ডা. সাদিকুল ইসলাম ও শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: শারমিন আলম শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে শিশুটির পিতা মানিক সরকার জানান, গত বুধবার সন্ধ্যায় লম্পট আব্দুল আলিম মোল্লা আমার মেয়েকে মাছ ধরার প্রলোভনে নৌকায় করে নির্জন স্থানে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বিষয়টি থানা পুলিশকে জানালে তারা ধর্ষিতার জবানবন্দি নিয়ে শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়ে দেন। তিনি আরও বলেন, আলিম মোল্লার ভাই শামছুল মোল্লা, ছেলে আলামিন মোল্লা ও ভাতিজা ময়নুল মোল্লা ঘটনার পর থেকে মামলা না করতে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। ফলে মেয়েকে নিয়ে এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি'।
এ বিষয়ে শাহজাদপুর থানার ওসি (তদন্ত') শাহাদত হোসেন জানান, আসামী ধরতে অভিযান চলছে।
এ বিষয়ে শাহজাদপুর থানার ওসি খায়রুল বাশার বলেন, শিশুর পরিবারের লোকজন শিশুটিকে নিয়ে থানায় আসার পর তার কাছে থেকে মৌখিক ভাবে বিষয়টি শুনে তার চিকিৎসার জন্য তাকে শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এরপর তারা আর কোন যোগাযোগ বা মামলা করেনি। মামলা করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া এঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তিকে আটকের চেষ্টা চলছে।,
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho