প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ২২, ২০২৫, ৬:১১ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ এপ্রিল ১৪, ২০২৪, ৮:৩৯ এ.এম
ভাতিজাদের ঈদ সালামি দেওয়ায় স্ত্রী দায়ের কোপে স্বামী হাসপাতালে

ভাতিজাদের ঈদ সালামি দেয়ার অপরাধে স্ত্রী-র দায়ের কোপে গুরত্বর আহত, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে স্বামী তাইজুল ইসলাম।ঘটনা টি ঘটে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নে। রুগীর অবস্থা আশংকাজন হলে শনিবার রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চিকিৎসকগন তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। গত ১১ এপ্রিল ঈদের দিন সকালে ঘটনাটি হাতীবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চৌপুতি বটতলা এলাকায়।
এলাকাবাশী ও অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, মকবুল হোসেনের পুত্র তাইজুল ইসলাম ঈদের দিন সকালে তার ভাতিজাদের ২০ টাকা করে ঈদ সালামী দিতে থাকে। এ সময় তার স্ত্রী রাশেদা বেগম ২০ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা দিতে বলে। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর তর্ক শুরু হয়। এক পযার্য়ে রাশেদা বেগম দা দিয়ে তার স্বামী তাইজুল ইসলামকে কোপ দেয় এমন দাবী তাইজুল ও তার পরিবারের। এতে তাইরুলে ঘাড়ের নিচে কেটে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হাতীবান্ধা হাসপাতাল পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। তার অবস্থা এতটা আশংকাজন যে শনিবার সকালে চিকিৎসকগন তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
এ ঘটনায় তাইজুল বাদী হয়ে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাইজুলের স্ত্রী রাশেদা বেগম। তার দাবী তার স্বামী তাকে ওই দা নিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করেন এতে তিনি বাঁধা দিলে ওই দা তার স্বামী ঘাড়ের নিচে লাগে।
হাতীবান্ধা থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) নির্মল চন্দ্র মহন্ত , জানান অভিযোগ পাওয়া গেছে তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho