
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় অনেক পোশাক কারখানা বন্ধ ছিলো। তার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই বন্যার কারণে ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ফলে তুলার অভাবে পোশাক উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
পোশাক খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বন্যায় মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরে আসা তুলা ঢাকার কারখানাগুলোতে পাঠানো যায়নি৷ তাই পোশাক উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷ রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বন্যার কারণে পোশাক উৎপাদন ৫০ শতাংশ কমে গেছে বলে রয়টার্সকে জানান বাংলাদেশের নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি রুবানা হক জানান, কিছু কারখানায় উৎপাদন শুরু হয়েছে৷ তবে তিনি মনে করছেন, পুরো ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে অন্তত ছয় মাস লাগবে৷ বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ব্যবসা হারাতে পারেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
বিদেশি ক্রেতারা নতুন অর্ডার দেওয়া পিছিয়ে দিতে পারেন বলে মনে করছেন বিজিএমইএর পরিচালক শহীদুল্লাহ আজিম৷ অনিশ্চয়তা যতদিন থাকবে, আমরা যে রপ্তানির গতিটা তৈরি করেছিলাম সেটা ধরে রাখা তত চ্যালেঞ্জের হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি চলতে থাকলে বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। পানির স্তর নিচে নামতে থাকলেও গতি ধীর বলে জানিয়েছে তারা৷ রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বন্যার আগেও বাংলাদেশের পোশাক খাত জ্বালানি সংকটের মুখে ছিল বলে জানান বিকেএমইএর সহ-সভাপতি ফজলে শামীম এহসান।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho