শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খেয়া ঘাটের ইজারাদারের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগ কৃষকলীগ নেতার বিরুদ্ধে 

রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ী বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নে খেয়া ঘাটের ইজারাদারের কাছে চাদা দাবির অভিযোগ উঠেছে  কৃষকলীগ নেতার বিরুদ্ধে। নারুয়া খেয়া ঘাটের ইজারাদার মনোরঞ্জন সিকদার (৮০) বলেন, দীর্ঘ দিন যাবৎ এই ঘাট সরকারি বিধিমালা অনুযায়ী ইজারা নিয়ে পরিচালনা করে আসছি। নারুয়া ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো শরিফুল ইসলাম দীর্ঘদিন যাবত এই খেয়া ঘাট বাবদ আমার কাছে  চাদা দাবি করে আসছিল আমি দিতে অস্বীকৃতি জানাই। তারই ধারাবাহিকতায় গত শনিবার শরিফুল তার লোকজন নিয়ে ঘাটে আসে এবং আমাকে গালাগালি করে বলে ৭লক্ষ টাকা দিবি টাকা না দিলে এঘাট দখলে নেব। আমার ছেলে কথা বলতে গেলে তাকে মারপিট করে। তারা খেয়া ঘাটে থাকা ক্যাশ কাউন্টার সহ যাবতীয় জিনিসপত্র ভাঙচুর করে নিয়ে যায়। গত সরকারের আমলে আমার ইজারাকৃত খেয়াঘাট জোরকরে তারা দখল করে নেয়। এখন আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এঘটনায় ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এবিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মো শরিফুল ইসলাম কে মুঠোফোনে কল দিলে তাকে পাওয়া যায় না। এঘটনায়
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চৌধুরী মুস্তাফিজুর রহমান বলেন অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জনপ্রিয়

খেয়া ঘাটের ইজারাদারের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগ কৃষকলীগ নেতার বিরুদ্ধে 

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৬:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ী বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নে খেয়া ঘাটের ইজারাদারের কাছে চাদা দাবির অভিযোগ উঠেছে  কৃষকলীগ নেতার বিরুদ্ধে। নারুয়া খেয়া ঘাটের ইজারাদার মনোরঞ্জন সিকদার (৮০) বলেন, দীর্ঘ দিন যাবৎ এই ঘাট সরকারি বিধিমালা অনুযায়ী ইজারা নিয়ে পরিচালনা করে আসছি। নারুয়া ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো শরিফুল ইসলাম দীর্ঘদিন যাবত এই খেয়া ঘাট বাবদ আমার কাছে  চাদা দাবি করে আসছিল আমি দিতে অস্বীকৃতি জানাই। তারই ধারাবাহিকতায় গত শনিবার শরিফুল তার লোকজন নিয়ে ঘাটে আসে এবং আমাকে গালাগালি করে বলে ৭লক্ষ টাকা দিবি টাকা না দিলে এঘাট দখলে নেব। আমার ছেলে কথা বলতে গেলে তাকে মারপিট করে। তারা খেয়া ঘাটে থাকা ক্যাশ কাউন্টার সহ যাবতীয় জিনিসপত্র ভাঙচুর করে নিয়ে যায়। গত সরকারের আমলে আমার ইজারাকৃত খেয়াঘাট জোরকরে তারা দখল করে নেয়। এখন আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এঘটনায় ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এবিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মো শরিফুল ইসলাম কে মুঠোফোনে কল দিলে তাকে পাওয়া যায় না। এঘটনায়
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চৌধুরী মুস্তাফিজুর রহমান বলেন অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।