সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অসহায় বোধের পাশাপাশি অনিরাপদ বোধ করছি: পরীমণি

  • বিনোদন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৮:১৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ২৭

ছবি-সংগৃহীত

সিনেমার চেয়ে ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই বেশি আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন ঢাকাই চিত্রনায়িকা পরীমণি। তার বিয়ে থেকে শুরু করে পরকীয়া, বিচ্ছেদ এসব কারোই অজানা নয়। এছাড়াও বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে আইনি জটিলতা, মামলা-মোকদ্দমা ফলস্বরূপ জেলও খেটেছেন নায়িকা।

সম্প্রতি বিবিসি বাংলায় এক অডিও বার্তায় অনিরাপদ বোধ করছি দাবি করে পরীমণি বলেন, ‘অসহায় বোধের পাশাপাশি অবশ্যই অনিরাপদ বোধ করছি। শো-রুম উদ্বোধন থেকে শুরু করে জনসাধারণের সম্পৃক্ততা যে কোনো অনুষ্ঠান সেটা তো আমার কাজ।

এ অভিনেত্রী দাবি করে বলেন, ‘আমাকে তো এত বছর কেউ বাধা দেয়নি, তাহলে এখন কেন বাঁধা আসবে। আমরা স্বাধীনভাবে নিজেদের কাজটা করতে চাই।

‘সেখানে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে খুব অল্পসংখ্যক লোকজন এবং তাদেরকে আমরা ভয় পাবো পেছপা হবো। আমাদের সৃজনশীল কাজে বাঁধা আসবে। আমি অন্তত সেটা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না।

তার কথায়, যখন কথা বললাম তখন নানা ধরনের হেনস্তা করা হলো। এখানে কী আবার ধর্ম বিরোধী ধর্মের উপরে কী আঘাত হচ্ছে আমি স্পষ্ট ভাবে জানি না। আমি এটা জানতে চাচ্ছি যে এরা আসলে কারা।

শেষে বলেন, এই স্বাধীনতা আমরা যদি এনে দেওয়ার জন্য একটু ভূমিকা রাখি তাহলে এই স্বাধীনতা কেন উপভোগ করতে পারছি না। এই স্বাধীনতা কারা উপভোগ করছে।

জনপ্রিয়

পলিথিন-প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে বনজীবিদের দক্ষতা উন্নয়ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

অসহায় বোধের পাশাপাশি অনিরাপদ বোধ করছি: পরীমণি

প্রকাশের সময় : ০৮:১৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সিনেমার চেয়ে ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই বেশি আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন ঢাকাই চিত্রনায়িকা পরীমণি। তার বিয়ে থেকে শুরু করে পরকীয়া, বিচ্ছেদ এসব কারোই অজানা নয়। এছাড়াও বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে আইনি জটিলতা, মামলা-মোকদ্দমা ফলস্বরূপ জেলও খেটেছেন নায়িকা।

সম্প্রতি বিবিসি বাংলায় এক অডিও বার্তায় অনিরাপদ বোধ করছি দাবি করে পরীমণি বলেন, ‘অসহায় বোধের পাশাপাশি অবশ্যই অনিরাপদ বোধ করছি। শো-রুম উদ্বোধন থেকে শুরু করে জনসাধারণের সম্পৃক্ততা যে কোনো অনুষ্ঠান সেটা তো আমার কাজ।

এ অভিনেত্রী দাবি করে বলেন, ‘আমাকে তো এত বছর কেউ বাধা দেয়নি, তাহলে এখন কেন বাঁধা আসবে। আমরা স্বাধীনভাবে নিজেদের কাজটা করতে চাই।

‘সেখানে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে খুব অল্পসংখ্যক লোকজন এবং তাদেরকে আমরা ভয় পাবো পেছপা হবো। আমাদের সৃজনশীল কাজে বাঁধা আসবে। আমি অন্তত সেটা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না।

তার কথায়, যখন কথা বললাম তখন নানা ধরনের হেনস্তা করা হলো। এখানে কী আবার ধর্ম বিরোধী ধর্মের উপরে কী আঘাত হচ্ছে আমি স্পষ্ট ভাবে জানি না। আমি এটা জানতে চাচ্ছি যে এরা আসলে কারা।

শেষে বলেন, এই স্বাধীনতা আমরা যদি এনে দেওয়ার জন্য একটু ভূমিকা রাখি তাহলে এই স্বাধীনতা কেন উপভোগ করতে পারছি না। এই স্বাধীনতা কারা উপভোগ করছে।