বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় নওগাঁর চাষীরা

নওগাঁ ব্যুরো ## দিগন্ত জোড়া মাঠের যতদূর চোখ যায় শুধু ধান আর ধান। বিল এলাকার বিস্তৃত মাঠে আগাম লাগানো ব্রিরি-৯০ ধান কলাপাকা হয়ে দুলছে। তবে দেশব্যাপী চলা ‘কঠোর লকডাউনের’ কারণে দূরের শ্রমিক না আসায় নওগাঁয় পাকা ধান কেটে ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষীরা।

এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ কম থাকায় ধানের ভালো ফলন পাওয়ার আশা করছে কৃষকেরা। পাকা ধান ঘরে তুলতে অনেকই কাস্তে হাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঘামঝরা শ্রমের ফসল ঘরে তুলতে কৃষকের যেন উচ্ছাসের নেই কমতি।

 

চলতি মৌসুমে জেলায় ১ লাখ ৯০ হাজার হেক্টর জমিতে ১০ লাখ ম্রেট্রিক টন ধান পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। জেলা কৃষি বিভাগ বলছে, এবার শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূল থাকলে জেলা থেকে ১০ লাখ মেটিক টন ধান কৃষকের ঘরে উঠবে।

 

দ্রত ধান কেটে তোলার জন্য যান্ত্রিক সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তা মো. সামসুল ওয়াদুদ। আর জেলার বাইরে থেকে শ্রমিক আনার ক্ষেত্রে সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল মান্নান মিয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

জনপ্রিয়

কমলগঞ্জে প্রভাবশালীর বাঁধায় চলাচলের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতার অভিযোগ 

ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় নওগাঁর চাষীরা

প্রকাশের সময় : ০১:২৮:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১
নওগাঁ ব্যুরো ## দিগন্ত জোড়া মাঠের যতদূর চোখ যায় শুধু ধান আর ধান। বিল এলাকার বিস্তৃত মাঠে আগাম লাগানো ব্রিরি-৯০ ধান কলাপাকা হয়ে দুলছে। তবে দেশব্যাপী চলা ‘কঠোর লকডাউনের’ কারণে দূরের শ্রমিক না আসায় নওগাঁয় পাকা ধান কেটে ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষীরা।

এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ কম থাকায় ধানের ভালো ফলন পাওয়ার আশা করছে কৃষকেরা। পাকা ধান ঘরে তুলতে অনেকই কাস্তে হাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঘামঝরা শ্রমের ফসল ঘরে তুলতে কৃষকের যেন উচ্ছাসের নেই কমতি।

 

চলতি মৌসুমে জেলায় ১ লাখ ৯০ হাজার হেক্টর জমিতে ১০ লাখ ম্রেট্রিক টন ধান পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। জেলা কৃষি বিভাগ বলছে, এবার শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূল থাকলে জেলা থেকে ১০ লাখ মেটিক টন ধান কৃষকের ঘরে উঠবে।

 

দ্রত ধান কেটে তোলার জন্য যান্ত্রিক সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তা মো. সামসুল ওয়াদুদ। আর জেলার বাইরে থেকে শ্রমিক আনার ক্ষেত্রে সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল মান্নান মিয়া।