বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোভ্যাক্সের ১০ লাখ টিকা আসবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা ব্যুরো ## স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোভ্যাক্সের ১০ লাখ টিকা আসবে। কিন্তু অন্য টিকা কবে আসবে তা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নন। আলোচনা চলছে।

বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চীনের সিনোফার্মের টিকা পেতে সব ধরনের কাগজপত্র সেখানে পাঠানো হয়েছে, তবে তারা এখনো আমাদের কোনো কিছু জানায়নি।

তিনি বলেন, রাশিয়ার সঙ্গেও আমাদের টিকা পাওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তাদের থেকে টিকা পাওয়ার ব্যাপারে দু-এক দিনের মধ্যে ভালো খবর আসতে পারে। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিটের সঙ্গেও নিয়মিত আলোচনা হচ্ছে। তবে তারা টিকা দেয়ার ব্যাপারে কোনো আপডেট জানায়নি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ডেল্টা ভেরিয়েন্ট সীমান্ত এলাকাসহ নোয়াখালী এবং মানিকগঞ্জ পর্যন্ত চলে আসছে। অর্থাৎ ঢাকার কাছাকাছি চলে আসছে। এখন সাবধান না থাকলে বিপদ হবে। করোনা সংক্রমণ বেশি। এসব এলাকার আম ব্যবসায়ীদের জন্য সংক্রমণ বাড়তে পারে। যেখানে বাড়ছে সেখানেই লকডাউন দেয়া হচ্ছে।

জাহিদ মালেক বলেন, বিশ্বের উৎপাদনশীল দেশগুলোতে টিকার সুষম বণ্টন নেই। চীনের টিকা পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় আছি। আমাদের হাতে ১১ লাখ টিকা আছে। এগুলো ১৯ তারিখ থেকে ৫ লাখ লোককে দেয়া হবে। দ্বিতীয় ডোজ হাতে রেখেই তাদের পাঁচ লাখ মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। ১১ লাখ টিকা সরকারি-বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীসহ বিদেশগামী যাত্রীদের, সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দেয়া হবে। একই সঙ্গে দেশে টিকা উৎপাদনের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি প্রতিষ্ঠানেও চেষ্টা চলছে।

জনপ্রিয়

খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা

কোভ্যাক্সের ১০ লাখ টিকা আসবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৪:৪৮:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১

ঢাকা ব্যুরো ## স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোভ্যাক্সের ১০ লাখ টিকা আসবে। কিন্তু অন্য টিকা কবে আসবে তা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নন। আলোচনা চলছে।

বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চীনের সিনোফার্মের টিকা পেতে সব ধরনের কাগজপত্র সেখানে পাঠানো হয়েছে, তবে তারা এখনো আমাদের কোনো কিছু জানায়নি।

তিনি বলেন, রাশিয়ার সঙ্গেও আমাদের টিকা পাওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তাদের থেকে টিকা পাওয়ার ব্যাপারে দু-এক দিনের মধ্যে ভালো খবর আসতে পারে। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিটের সঙ্গেও নিয়মিত আলোচনা হচ্ছে। তবে তারা টিকা দেয়ার ব্যাপারে কোনো আপডেট জানায়নি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ডেল্টা ভেরিয়েন্ট সীমান্ত এলাকাসহ নোয়াখালী এবং মানিকগঞ্জ পর্যন্ত চলে আসছে। অর্থাৎ ঢাকার কাছাকাছি চলে আসছে। এখন সাবধান না থাকলে বিপদ হবে। করোনা সংক্রমণ বেশি। এসব এলাকার আম ব্যবসায়ীদের জন্য সংক্রমণ বাড়তে পারে। যেখানে বাড়ছে সেখানেই লকডাউন দেয়া হচ্ছে।

জাহিদ মালেক বলেন, বিশ্বের উৎপাদনশীল দেশগুলোতে টিকার সুষম বণ্টন নেই। চীনের টিকা পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় আছি। আমাদের হাতে ১১ লাখ টিকা আছে। এগুলো ১৯ তারিখ থেকে ৫ লাখ লোককে দেয়া হবে। দ্বিতীয় ডোজ হাতে রেখেই তাদের পাঁচ লাখ মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। ১১ লাখ টিকা সরকারি-বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীসহ বিদেশগামী যাত্রীদের, সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দেয়া হবে। একই সঙ্গে দেশে টিকা উৎপাদনের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি প্রতিষ্ঠানেও চেষ্টা চলছে।