বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, দুদকের মামলা

ছবি: সংগৃহীত

যশোর ব্যুরো ।।
ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ভবিষ্যত তহবিলের প্রায় সাড়ে ১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মাগুরার ১৬ পুলিশ সদস্যসহ ২৭ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের যশোর জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মাহফুজ ইকবাল বাদী হয়ে যশোরের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলাটি করেছেন।
মামলায় মাগুরা জেলা পুলিশের ১৬ সদস্য (ছয় জন অবসরপ্রাপ্ত), জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের আট জন কর্মকর্তা, একজন ব্যাংক কর্মকর্তা ও দুই ব্যক্তিসহ ২৭ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আসামিরা হলেন এসআই হাসিনা খাতুন (বর্তমানে দেবহাটা থানা), এসআই মো. সবুর আলম খান (বর্তমানে বাঘারপাড়া থানা), এসআই মাহাবুব আলম (বর্তমানে যশোর পুলিশ লাইনস), মাগুরা জেলা পুলিশ লাইনসের কনস্টেবল গাজী মশিউর রহমান, ফিরোজ হোসেন, শিপন মৃধা, তাসলিমা খাতুন, হালিমা, এসআই সাইফুর ইসলাম (অব.), এএসআই আতিয়ার রহমান (অব.), এএসআই শাহআলম গাজী (অব.), টিএসআই আব্দুল হাই (অব.), কনস্টেবল কৃষ্ণপদ বিশ্বাস (অব.), কনস্টেবল আকবর আলী (অব.), কনস্টেবল আবুল কাশেম (অব.), মাগুরা জেলা পুলিশ লাইনসের হিসাবরক্ষক শরিফুজ্জামান (বর্তমানে আরআরএফ খুলনা), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকর্তা জিএম জিল্লুর রহমান (বর্তমানে যশোর), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকতা সাইফুল ইসলাম (বর্তমানে গাইবান্ধা), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকর্তা সরকার রফিকুল ইসলাম (বর্তমানে জয়পুরহাট), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকর্তা কার্যালয়ের অডিটর আজমল হোসেন, অডিটর আব্দুল লতিফ মিঞা, অডিটর রথিন বিশ্বাস, অডিটর ফজলুর শহিদ, অডিটর শেখ আব্দুস সালাম (বর্তমানে মাগুরার শালিখা), ব্যাংক কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী (বর্তমানে সিনিয়র প্রিন্সিপ্যাল অফিসার, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ঝিনাইদহ শাখা), নড়াইলের লোহাগাড়া উপজেলার মাটিয়াডাঙ্গা গ্রামের ইসহাক মুন্সির ছেলে আজমল মুন্সি ও মাগুরা সদর থানার সাজিয়ারা গ্রামের শাহাদাত হোসেনের মেয়ে রোকাইয়া ইয়াসমিন বিচিত্রা।
জনপ্রিয়

রাণীশংকৈলে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে মারধর, থানায় মামলা 

১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, দুদকের মামলা

প্রকাশের সময় : ০১:৫৮:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অগাস্ট ২০২১
যশোর ব্যুরো ।।
ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ভবিষ্যত তহবিলের প্রায় সাড়ে ১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মাগুরার ১৬ পুলিশ সদস্যসহ ২৭ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের যশোর জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মাহফুজ ইকবাল বাদী হয়ে যশোরের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলাটি করেছেন।
মামলায় মাগুরা জেলা পুলিশের ১৬ সদস্য (ছয় জন অবসরপ্রাপ্ত), জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের আট জন কর্মকর্তা, একজন ব্যাংক কর্মকর্তা ও দুই ব্যক্তিসহ ২৭ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আসামিরা হলেন এসআই হাসিনা খাতুন (বর্তমানে দেবহাটা থানা), এসআই মো. সবুর আলম খান (বর্তমানে বাঘারপাড়া থানা), এসআই মাহাবুব আলম (বর্তমানে যশোর পুলিশ লাইনস), মাগুরা জেলা পুলিশ লাইনসের কনস্টেবল গাজী মশিউর রহমান, ফিরোজ হোসেন, শিপন মৃধা, তাসলিমা খাতুন, হালিমা, এসআই সাইফুর ইসলাম (অব.), এএসআই আতিয়ার রহমান (অব.), এএসআই শাহআলম গাজী (অব.), টিএসআই আব্দুল হাই (অব.), কনস্টেবল কৃষ্ণপদ বিশ্বাস (অব.), কনস্টেবল আকবর আলী (অব.), কনস্টেবল আবুল কাশেম (অব.), মাগুরা জেলা পুলিশ লাইনসের হিসাবরক্ষক শরিফুজ্জামান (বর্তমানে আরআরএফ খুলনা), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকর্তা জিএম জিল্লুর রহমান (বর্তমানে যশোর), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকতা সাইফুল ইসলাম (বর্তমানে গাইবান্ধা), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকর্তা সরকার রফিকুল ইসলাম (বর্তমানে জয়পুরহাট), মাগুরা জেলা হিসাবরক্ষণ ও ফিন্যান্স কর্মকর্তা কার্যালয়ের অডিটর আজমল হোসেন, অডিটর আব্দুল লতিফ মিঞা, অডিটর রথিন বিশ্বাস, অডিটর ফজলুর শহিদ, অডিটর শেখ আব্দুস সালাম (বর্তমানে মাগুরার শালিখা), ব্যাংক কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী (বর্তমানে সিনিয়র প্রিন্সিপ্যাল অফিসার, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ঝিনাইদহ শাখা), নড়াইলের লোহাগাড়া উপজেলার মাটিয়াডাঙ্গা গ্রামের ইসহাক মুন্সির ছেলে আজমল মুন্সি ও মাগুরা সদর থানার সাজিয়ারা গ্রামের শাহাদাত হোসেনের মেয়ে রোকাইয়া ইয়াসমিন বিচিত্রা।