মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অনুমোদন পেলেই ১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক

ঢাকা ব্যুরো ।।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেলে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, এই বয়সী শিক্ষার্থীদের আপাতত ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এ ব্যাপারে টেকনিক্যাল কমিটির (কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটি) অনুমোদনেরও প্রয়োজন আছে।

তিনি আরো বলেন, এ মাস থেকে করোনার টিকা দেয়ার কার্যক্রম আরো বেগবান হবে।  এ মাসে আরো আড়াই কোটি টিকা আসবে। এর মধ্যে সিনোফার্মের দুই কোটি ও ফাইজারের ৫০ লাখ টিকা রয়েছে।

সম্প্রতি করোনার সংক্রমণের হার কমে যাওয়ায় করোনা চিকিৎসার জন্য ডেডিকেটেড হাসপাতালের কিছু শয্যা অন্য রোগীদের চিকিৎসার জন্য ছেড়ে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।

জাহিদ মালেক বলেন, করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ায় সারাদেশে কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোর অধিকাংশ বেড ফাঁকা হয়ে গেছে। সারাদেশে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সবমিলিয়ে ১৭ হাজার বেড ছিল। এখন সেখানে ১২ থেকে ১৪ হাজার বেডই খালি হয়ে গেছে। যার মধ্যে ঢাকায় ৭৫ ভাগ খালি হয়েছে। খালি হওয়া এই বেডগুলো ক্যান্সারসহ সাধারণ রোগীদের জন্য দেয়া হবে।

জনপ্রিয়

যশোর বাঘারপাড়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় হাজারো মানুষের দোয়া

অনুমোদন পেলেই ১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৩:৫০:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

ঢাকা ব্যুরো ।।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেলে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, এই বয়সী শিক্ষার্থীদের আপাতত ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এ ব্যাপারে টেকনিক্যাল কমিটির (কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটি) অনুমোদনেরও প্রয়োজন আছে।

তিনি আরো বলেন, এ মাস থেকে করোনার টিকা দেয়ার কার্যক্রম আরো বেগবান হবে।  এ মাসে আরো আড়াই কোটি টিকা আসবে। এর মধ্যে সিনোফার্মের দুই কোটি ও ফাইজারের ৫০ লাখ টিকা রয়েছে।

সম্প্রতি করোনার সংক্রমণের হার কমে যাওয়ায় করোনা চিকিৎসার জন্য ডেডিকেটেড হাসপাতালের কিছু শয্যা অন্য রোগীদের চিকিৎসার জন্য ছেড়ে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।

জাহিদ মালেক বলেন, করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ায় সারাদেশে কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোর অধিকাংশ বেড ফাঁকা হয়ে গেছে। সারাদেশে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সবমিলিয়ে ১৭ হাজার বেড ছিল। এখন সেখানে ১২ থেকে ১৪ হাজার বেডই খালি হয়ে গেছে। যার মধ্যে ঢাকায় ৭৫ ভাগ খালি হয়েছে। খালি হওয়া এই বেডগুলো ক্যান্সারসহ সাধারণ রোগীদের জন্য দেয়া হবে।