সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাটগ্রাম তিনবিঘা করিডর দহগ্রামে অবাধে আসে ভারতীয় চোরাই গরুর মাংস  

মোস্তাফিজুর রহমান,লালমনিরহাট জেলা  প্রতিনিধি।।

লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার তিনবিঘা করিডর দহগ্রামে অবাধে আসে ভারতীয় চোরাই গরুর মাংস  রবিবার রাতে অভিযান চালিয়ে   দহগ্রামে ৪ মণ পরিমাণ চোরাই গরুর মাংস জব্দ করে কেরোসিন ঢেলে পুঁতে ফেলেছে প্রশাসন।
গত,রবিবার রাতে দিকে পাটগ্রাম উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইমরান ও দহগ্রাম পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত অফিসার নির্মল কুমার মহন্ত এইসব চোরাই মাংস জব্দ করে কেরোসিন ঢেলে পুঁতে ফেলেন। জানা গেছে, পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম সীমান্ত ও হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান ইউনিয়নের ঠেংঝাড়া সীমান্ত দিয়ে প্রতিদিন ভারতে কাটা চোরাই মাংস বস্তাভর্তি করে কাঁটাতারের বেড়ার ফাঁক দিয়ে আনা হচ্ছে। এগুলো সীমান্ত এলাকার চোরাকারবারিদের বাড়ি থেকে আবার উপজেলার বিভিন্ন বাজার থেকেও বিভিন্ন ভাবে জেলা সদর রংপুর সহ ঢাকায় পৌঁছাতে আছে সক্ত সিন্ডিকেট এর মাধ্যমে  সংগ্রহ করছেন ক্রেতারা। বাজার দর থেকে কেজিতে দেড় থেকে দুইশত টাকা কম হওয়ায় ক্রেতারা বিভিন্ন উপায়ে এই মা়ংস কিনছেন।ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়া খাওয়ার জন্য ভারতে কাটা এসব মাংস জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার পরও কিছু চোরাকারবারি লাভের লোভে চোরাই পথে এনে বিক্রি করছে।অধিকন্তু, করোনাকালে ভারত থেকে আসা এসব মা়ংস করোনা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে বলেও সচেতন মহলের অভিমত।সহকারী কমিশনার আর ইমরান মা়ংস পুঁতে ফেলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জনপ্রিয়

চৌগাছার ইজিবাইক–প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষ, শিক্ষার্থীসহ আহত ৭

পাটগ্রাম তিনবিঘা করিডর দহগ্রামে অবাধে আসে ভারতীয় চোরাই গরুর মাংস  

প্রকাশের সময় : ০৬:১৪:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

মোস্তাফিজুর রহমান,লালমনিরহাট জেলা  প্রতিনিধি।।

লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার তিনবিঘা করিডর দহগ্রামে অবাধে আসে ভারতীয় চোরাই গরুর মাংস  রবিবার রাতে অভিযান চালিয়ে   দহগ্রামে ৪ মণ পরিমাণ চোরাই গরুর মাংস জব্দ করে কেরোসিন ঢেলে পুঁতে ফেলেছে প্রশাসন।
গত,রবিবার রাতে দিকে পাটগ্রাম উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইমরান ও দহগ্রাম পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত অফিসার নির্মল কুমার মহন্ত এইসব চোরাই মাংস জব্দ করে কেরোসিন ঢেলে পুঁতে ফেলেন। জানা গেছে, পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম সীমান্ত ও হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান ইউনিয়নের ঠেংঝাড়া সীমান্ত দিয়ে প্রতিদিন ভারতে কাটা চোরাই মাংস বস্তাভর্তি করে কাঁটাতারের বেড়ার ফাঁক দিয়ে আনা হচ্ছে। এগুলো সীমান্ত এলাকার চোরাকারবারিদের বাড়ি থেকে আবার উপজেলার বিভিন্ন বাজার থেকেও বিভিন্ন ভাবে জেলা সদর রংপুর সহ ঢাকায় পৌঁছাতে আছে সক্ত সিন্ডিকেট এর মাধ্যমে  সংগ্রহ করছেন ক্রেতারা। বাজার দর থেকে কেজিতে দেড় থেকে দুইশত টাকা কম হওয়ায় ক্রেতারা বিভিন্ন উপায়ে এই মা়ংস কিনছেন।ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়া খাওয়ার জন্য ভারতে কাটা এসব মাংস জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার পরও কিছু চোরাকারবারি লাভের লোভে চোরাই পথে এনে বিক্রি করছে।অধিকন্তু, করোনাকালে ভারত থেকে আসা এসব মা়ংস করোনা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে বলেও সচেতন মহলের অভিমত।সহকারী কমিশনার আর ইমরান মা়ংস পুঁতে ফেলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।