শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনিরামপুরে বেগুন ক্ষেতে প্রতিবন্ধী নারীর লাশ  

প্রতীকী ছবি

 

 

যশোর প্রতিনিধি।। 

শোরের মণিরামপুর উপজেলায় রেহেনা খাতুন (৩৬) নামে এক মানসিক প্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার হয়েছে।
সে মণিরামপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের গাজীপাড়ার নিছার আলী খার মেয়ে।
সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ উপজেলার গোপালপুরের একটি বেগুন ক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। মণিরামপুর থানার ওসি নূর-ই-আলম সিদ্দীকি বলেন, লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্যে যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে স্থানীয় একজন কৃষক নিজের বেগুনখেত পরিচর্যা করতে গিয়ে ওই নারীর লাশ দেখতে পান। থানায় খবর দিলে বিকেলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ধারণা, পাশবিক নির্যাতনের পর ওই নারীকে কেউ হত্যা করে ফেলে গেছে।
নিহতের চাচা আফসার খাঁ সাংবাদিকদের বলেছেন, রেহেনা মানসিক ভারসাম্যহীন। কখনও মণিরামপুর আবার কখনও গোপালপুর বাজারে সে থাকতো। ভিক্ষা করে তার দিন চলতো।
জানতে চাইলে মণিরামপুর থানার ওসি নূর-ই-আলম সিদ্দীকি বলেন, লাশের যে ছবি আমি দেখেছি, তাতে মনে হয়েছে তাকে ধর্ষণ শেষে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। কাল সকালে ময়নাতদন্তের জন্যে মরদেহ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। রিপোর্ট পাওয়ার পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
জনপ্রিয়

যশোরের নওয়াপাড়ায় ছুরিকাঘাতে একব্যক্তি নিহত

মনিরামপুরে বেগুন ক্ষেতে প্রতিবন্ধী নারীর লাশ  

প্রকাশের সময় : ০৮:৪৩:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১

প্রতীকী ছবি

 

 

যশোর প্রতিনিধি।। 

শোরের মণিরামপুর উপজেলায় রেহেনা খাতুন (৩৬) নামে এক মানসিক প্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার হয়েছে।
সে মণিরামপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের গাজীপাড়ার নিছার আলী খার মেয়ে।
সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ উপজেলার গোপালপুরের একটি বেগুন ক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। মণিরামপুর থানার ওসি নূর-ই-আলম সিদ্দীকি বলেন, লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্যে যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে স্থানীয় একজন কৃষক নিজের বেগুনখেত পরিচর্যা করতে গিয়ে ওই নারীর লাশ দেখতে পান। থানায় খবর দিলে বিকেলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ধারণা, পাশবিক নির্যাতনের পর ওই নারীকে কেউ হত্যা করে ফেলে গেছে।
নিহতের চাচা আফসার খাঁ সাংবাদিকদের বলেছেন, রেহেনা মানসিক ভারসাম্যহীন। কখনও মণিরামপুর আবার কখনও গোপালপুর বাজারে সে থাকতো। ভিক্ষা করে তার দিন চলতো।
জানতে চাইলে মণিরামপুর থানার ওসি নূর-ই-আলম সিদ্দীকি বলেন, লাশের যে ছবি আমি দেখেছি, তাতে মনে হয়েছে তাকে ধর্ষণ শেষে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। কাল সকালে ময়নাতদন্তের জন্যে মরদেহ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। রিপোর্ট পাওয়ার পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।