সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইভ্যালির লকার ভেঙে পাওয়া গেল মাত্র আড়াই হাজার টাকা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৫৫

সংগৃহীত ছবি

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ের দুটি লকার ভেঙে মাত্র ২ হাজার ৫৩০ টাকা পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দেড় শতাধিক বিভিন্ন ব্যাংকের চেক বই পাওয়া গেছে।
আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পরও ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ের দুটি লকারের পাসওয়ার্ড পরিচালনা বোর্ডকে সরবরাহ না করায় সেগুলো সোমবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ভাঙা হয়। এরপর সেখানে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংকের চেক ও টাকা পাওয়া যায়।
লকার দুটি ভাঙার পর সাংবাদিকদের কাছে হতাশার কথা জানান বোর্ড চেয়ারম্যান ও আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
তিনি বলেন, প্রথমে ওপরে থাকা লকার ভাঙা হয়।
সেখানে আমরা পেয়েছি ১২৭টি চেকবই। সেখানে কোনো টাকা পাওয়া যায়নি।
আর নিচতলার লকার ভাঙার পর সেখানে আমরা অনেকগুলো চেকবই পেয়েছি। যেগুলোর মধ্যে অনেকগুলো সই করা। আর ২ হাজার ৫৩০ টাকা পেয়েছি। কতগুলো ইনভেলাপে টাকা ছিল বলে মনে হচ্ছে, কিন্তু সেগুলো ছেঁড়া।
তিনি আরও বলেন, ধারণা করছি, সেখান থেকে টাকা বের করা হয়েছে। ভেবেছিলাম জরুরি প্রয়োজনে মেটাতেও অন্তত লকারে কিছু টাকা থাকবে। কিন্তু আমরা পাইনি। সে অর্থে আমরা নিরাশ হয়েছি।
জনপ্রিয়

যশোরে ছুরিকাঘাতে দুই যুবক জখম

ইভ্যালির লকার ভেঙে পাওয়া গেল মাত্র আড়াই হাজার টাকা

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২২
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ের দুটি লকার ভেঙে মাত্র ২ হাজার ৫৩০ টাকা পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দেড় শতাধিক বিভিন্ন ব্যাংকের চেক বই পাওয়া গেছে।
আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পরও ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ের দুটি লকারের পাসওয়ার্ড পরিচালনা বোর্ডকে সরবরাহ না করায় সেগুলো সোমবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ভাঙা হয়। এরপর সেখানে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংকের চেক ও টাকা পাওয়া যায়।
লকার দুটি ভাঙার পর সাংবাদিকদের কাছে হতাশার কথা জানান বোর্ড চেয়ারম্যান ও আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
তিনি বলেন, প্রথমে ওপরে থাকা লকার ভাঙা হয়।
সেখানে আমরা পেয়েছি ১২৭টি চেকবই। সেখানে কোনো টাকা পাওয়া যায়নি।
আর নিচতলার লকার ভাঙার পর সেখানে আমরা অনেকগুলো চেকবই পেয়েছি। যেগুলোর মধ্যে অনেকগুলো সই করা। আর ২ হাজার ৫৩০ টাকা পেয়েছি। কতগুলো ইনভেলাপে টাকা ছিল বলে মনে হচ্ছে, কিন্তু সেগুলো ছেঁড়া।
তিনি আরও বলেন, ধারণা করছি, সেখান থেকে টাকা বের করা হয়েছে। ভেবেছিলাম জরুরি প্রয়োজনে মেটাতেও অন্তত লকারে কিছু টাকা থাকবে। কিন্তু আমরা পাইনি। সে অর্থে আমরা নিরাশ হয়েছি।