
ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু ফেরদৌসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আর এই কারণে আড়াই বছর ভারতে প্রবেশ করতে পারেননি এই তারকা। তবে সেই নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় ভারতে যাচ্ছেন ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ সিনেমার নায়ক।
যে কারণে ভারত প্রবেশে ফেরদৌসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল: ২০১৯ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূলের এক প্রার্থীর হয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন এই তারকা অভিনেতা। বাংলাদেশি হয়েও ভারতীয় নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার তাকে কালো তালিকাভুক্ত করে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়া ও ভারত সফর: ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ফেরদৌসের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। এরপরেই জানা যায়, ভারতে প্রবেশে আর বাধা থাকছে না তার।
অবশেষে মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) ভারতে যাচ্ছেন ‘খায়রুন সুন্দরী’র নায়ক। চার দিন পরেই দেশে ফিরবেন তিনি। এ যাত্রায় তার সঙ্গে রয়েছেন ফোক সম্রাজ্ঞী মমতাজ এবং ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস। বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আগরতলার একটি চলচ্চিত্র উৎসবে পারফর্ম করবেন তারা।
এ বিষয়ে ফেরদৌসের ভাষ্য, ‘অনেক দিন পর ভারতে যেতে পারছি ভেবে ভালো লাগছে। তবে দুর্ভাগ্যবশত এবার কলকাতা যেতে পারব না। আগরতলা, গোহাটি, শিলংসহ আশেপাশের কয়েকটি স্থানে যেতে হবে। ’
নিষেধাজ্ঞার ফলে যে ক্ষতি হয়েছে ফেরদৌসের: হাতে থাকা কয়েকটা চলচ্চিত্র এবং নতুন আরও কয়েকটি চলচ্চিত্র নিয়ে কথা হচ্ছিল, সেগুলো থেকে সরে আসতে হয়েছে এই অভিনেতাকে। এছাড়াও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয়ের কথা থাকলেও তা করতে পারেননি।
বিনোদন ডেস্ক 







































