বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে নানাকে নিয়ে অজানা গল্প শোনালেন জয়

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৮:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ ২০২২
  • ১২৮

ছবি- সংগৃহীত

আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী। ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম হয় মুক্তিযুদ্ধের এ মহানায়কের। বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে নানার স্মৃতিচারণ করে এক ফেসবুক পোস্ট দেন নাতি সজীব ওয়াজেদ জয়।

ফেসবুক পোস্টে জয় লেখেন, আমার নানা বঙ্গবন্ধুর সাথে খুব বেশি স্মৃতি আমার মনে নেই। তবে একটা মজার ঘটনা এখনও আমার মনে পড়ে। একদিন আমি অনেক জিদ ধরলাম নানার কাছে, তার পাইপে আমি একবার হলেও ফুঁ দিতে চাই। আমার নাছোড়বান্দা মনোভাব দেখে নানাও এক সময় বাধ্য হলেন। এরপর যা ঘটলো তার জন্য আমি আসলে ঐ ছোট বয়সে প্রস্তুত ছিলাম না। ফুঁ দেওয়ার সাথে সাথেই অনবরত কাশি দিতেই থাকলাম, যেন নিশ্বাস নিতে গেলেই কাশি চলে আসছে। আর সেই অবস্থা দেখে নানী প্রচণ্ড রেগে গেলেন দুই জনের উপর! তিনি আরও রেগে গেলেন অন্যদিকে নানার সেই চিরাচরিত মুখভরা হাসি দেখে, সে হাসি যেন তার থামছেই না।

শেখ হাসিনা পুত্র জয় আরও লেখেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে আমাদের হাসিখুশি দিনগুলো খুব নির্মমভাবে শেষ হয়ে যায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে। তার পর থেকেই আপনারা সবাই জানেন, আমাদের পরিবারের বেঁচে যাওয়া অল্প কয়েকজন সদস্য বিশেষ করে আমার মা, বাবা আর খালা জীবনের সাথে যুদ্ধ করেছেন দীর্ঘ সময়। এরপর বাংলাদেশের মানুষের ভালবাসায় আমার নানা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার সেই সংগ্রাম পরিচালনার দায়িত্বভার চলে আসে আমার মায়ের কাঁধে। পরিবারের সবাই আমাদের যায়গা থেকে আমার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাহায্য করে যাচ্ছি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে।

এরপর বঙ্গবন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে জয় লেখেন, বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মদিনে বাংলাদেশের জন্য, মানুষের জন্য তার ভাবনাগুলোর কথাই বার বার মনে পড়ছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাস্তবায়ন করবোই।

আমার নানা বঙ্গবন্ধুর সাথে খুব বেশি স্মৃতি আমার মনে নেই। তবে একটা মজার ঘটনা এখনও আমার মনে পড়ে। একদিন আমি অনেক জিদ ধরলাম নানার কাছে, তাঁর পাইপে আমি একবার হলেও ফুঁ দিতে চাই। আমার নাছোড়বান্দা মনোভাব দেখে নানাও এক সময় বাধ্য হলেন। এরপর যা ঘটলো তার জন্য আমি আসলে ঐ ছোট বয়সে প্রস্তুত ছিলাম না। ফুঁ দেওয়ার সাথে সাথেই অনবরত কাশি দিতেই থাকলাম, যেন নিশ্বাস নিতে গেলেই কাশি চলে আসছে। আর সেই অবস্থা দেখে নানী প্রচন্ড রেগে গেলেন দুই জনের উপর! তিনি আরও রেগে গেলেন অন্যদিকে নানার সেই চিরাচরিত মুখভ

See more

জনপ্রিয়

বেগম জিয়ার মৃত্যুতে ৩ উপদেষ্টার শোকবইয়ে স্বাক্ষর

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে নানাকে নিয়ে অজানা গল্প শোনালেন জয়

প্রকাশের সময় : ০৭:২৮:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ ২০২২

আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী। ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম হয় মুক্তিযুদ্ধের এ মহানায়কের। বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে নানার স্মৃতিচারণ করে এক ফেসবুক পোস্ট দেন নাতি সজীব ওয়াজেদ জয়।

ফেসবুক পোস্টে জয় লেখেন, আমার নানা বঙ্গবন্ধুর সাথে খুব বেশি স্মৃতি আমার মনে নেই। তবে একটা মজার ঘটনা এখনও আমার মনে পড়ে। একদিন আমি অনেক জিদ ধরলাম নানার কাছে, তার পাইপে আমি একবার হলেও ফুঁ দিতে চাই। আমার নাছোড়বান্দা মনোভাব দেখে নানাও এক সময় বাধ্য হলেন। এরপর যা ঘটলো তার জন্য আমি আসলে ঐ ছোট বয়সে প্রস্তুত ছিলাম না। ফুঁ দেওয়ার সাথে সাথেই অনবরত কাশি দিতেই থাকলাম, যেন নিশ্বাস নিতে গেলেই কাশি চলে আসছে। আর সেই অবস্থা দেখে নানী প্রচণ্ড রেগে গেলেন দুই জনের উপর! তিনি আরও রেগে গেলেন অন্যদিকে নানার সেই চিরাচরিত মুখভরা হাসি দেখে, সে হাসি যেন তার থামছেই না।

শেখ হাসিনা পুত্র জয় আরও লেখেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে আমাদের হাসিখুশি দিনগুলো খুব নির্মমভাবে শেষ হয়ে যায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে। তার পর থেকেই আপনারা সবাই জানেন, আমাদের পরিবারের বেঁচে যাওয়া অল্প কয়েকজন সদস্য বিশেষ করে আমার মা, বাবা আর খালা জীবনের সাথে যুদ্ধ করেছেন দীর্ঘ সময়। এরপর বাংলাদেশের মানুষের ভালবাসায় আমার নানা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার সেই সংগ্রাম পরিচালনার দায়িত্বভার চলে আসে আমার মায়ের কাঁধে। পরিবারের সবাই আমাদের যায়গা থেকে আমার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাহায্য করে যাচ্ছি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে।

এরপর বঙ্গবন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে জয় লেখেন, বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মদিনে বাংলাদেশের জন্য, মানুষের জন্য তার ভাবনাগুলোর কথাই বার বার মনে পড়ছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাস্তবায়ন করবোই।

আমার নানা বঙ্গবন্ধুর সাথে খুব বেশি স্মৃতি আমার মনে নেই। তবে একটা মজার ঘটনা এখনও আমার মনে পড়ে। একদিন আমি অনেক জিদ ধরলাম নানার কাছে, তাঁর পাইপে আমি একবার হলেও ফুঁ দিতে চাই। আমার নাছোড়বান্দা মনোভাব দেখে নানাও এক সময় বাধ্য হলেন। এরপর যা ঘটলো তার জন্য আমি আসলে ঐ ছোট বয়সে প্রস্তুত ছিলাম না। ফুঁ দেওয়ার সাথে সাথেই অনবরত কাশি দিতেই থাকলাম, যেন নিশ্বাস নিতে গেলেই কাশি চলে আসছে। আর সেই অবস্থা দেখে নানী প্রচন্ড রেগে গেলেন দুই জনের উপর! তিনি আরও রেগে গেলেন অন্যদিকে নানার সেই চিরাচরিত মুখভ

See more