বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বকশীগঞ্জে কলেজ শিক্ষকের প্রতারণায় ভোক্তভোগি পরিবারের  সংবাদ সম্মেলন 

জামালপুরের বকশীগঞ্জে পাওনা টাকা আদায় ও ন্যায় বিচারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন  করেছে ভোক্তভোগি পরিবার।মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) নিজ বাড়ীতে সংবাদ সম্মেলনে ভোক্তভোগি ইয়েছা খাতুন জানান, একই উপজেলার বাট্টাজোড় ইউনিয়নের ফুলদহ পাড়া গ্রামের মৃত সাইদুর রহমান ছেলে শেরপুর সরকারি কলেজের সহকারি অধ্যাপক  মোহাম্মদ মুতাসিন বিল্লাহ রুবেল  সাথে আমার স্বামী মরহুম তোফাজ্জল হোসেনের  ব্যবসায়ী শেয়ার ছিলো সেই সুবাদে আমার স্বামীর কাছে ১৯ লক্ষ টাকা নেয় মুতাসিন বিল্লাহ রুবেল। পরে  আমরা স্বামী মারা যাওয়ার পর  ১৯  লক্ষ টাকা  চাইতে গেলে বারবার  দেয় দিচ্ছি  বলে তালবাহানা শুরু করে পরে গ্রামের মানুষের কাছে বিচার দিলে সে তখন বিচারের মাধ্যমে ১৯ লক্ষ টাকার একটি  স্ট্যান্ডার্ড  ব্যাংকে চেক দেয় এই চেক নিয়ে আমরা স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে যাই। যায়ে দেখি একাউন্টে  কোন টাকা নাই জানান ব্যাংক কর্মকর্তা । পরে আমরা এই চেক ডিজঅনার  করে আমরা কোর্টে গিয়ে মামলা করি। ভোক্তভোগি ইয়েছা খাতুন আরো জানান, আমার
চার মেয়ে ও এক ছেলেকে  নিয়ে খুব অভাব অনটনে চলছে আমাদের  সংসার , অবিলম্বে পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য দাবি জানান ভোক্তভোগি পরিবার।
জনপ্রিয়

নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসার আহ্বান

বকশীগঞ্জে কলেজ শিক্ষকের প্রতারণায় ভোক্তভোগি পরিবারের  সংবাদ সম্মেলন 

প্রকাশের সময় : ০৪:৩০:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২
জামালপুরের বকশীগঞ্জে পাওনা টাকা আদায় ও ন্যায় বিচারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন  করেছে ভোক্তভোগি পরিবার।মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) নিজ বাড়ীতে সংবাদ সম্মেলনে ভোক্তভোগি ইয়েছা খাতুন জানান, একই উপজেলার বাট্টাজোড় ইউনিয়নের ফুলদহ পাড়া গ্রামের মৃত সাইদুর রহমান ছেলে শেরপুর সরকারি কলেজের সহকারি অধ্যাপক  মোহাম্মদ মুতাসিন বিল্লাহ রুবেল  সাথে আমার স্বামী মরহুম তোফাজ্জল হোসেনের  ব্যবসায়ী শেয়ার ছিলো সেই সুবাদে আমার স্বামীর কাছে ১৯ লক্ষ টাকা নেয় মুতাসিন বিল্লাহ রুবেল। পরে  আমরা স্বামী মারা যাওয়ার পর  ১৯  লক্ষ টাকা  চাইতে গেলে বারবার  দেয় দিচ্ছি  বলে তালবাহানা শুরু করে পরে গ্রামের মানুষের কাছে বিচার দিলে সে তখন বিচারের মাধ্যমে ১৯ লক্ষ টাকার একটি  স্ট্যান্ডার্ড  ব্যাংকে চেক দেয় এই চেক নিয়ে আমরা স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে যাই। যায়ে দেখি একাউন্টে  কোন টাকা নাই জানান ব্যাংক কর্মকর্তা । পরে আমরা এই চেক ডিজঅনার  করে আমরা কোর্টে গিয়ে মামলা করি। ভোক্তভোগি ইয়েছা খাতুন আরো জানান, আমার
চার মেয়ে ও এক ছেলেকে  নিয়ে খুব অভাব অনটনে চলছে আমাদের  সংসার , অবিলম্বে পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য দাবি জানান ভোক্তভোগি পরিবার।