
সরকারিভাবে ৫ লাখ টন চাল আমদানি করা হবে এবং বেসরকারিভাবে ১৪ লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। চালের বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে আগামী ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এ আমদানি প্রক্রিয়া চলবে বলে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার ও ভারত থেকে কেনা হচ্ছে চাল। গম কেনা হচ্ছে রাশিয়া থেকে। একইসাথে আরো নতুন উৎসের ব্যাপারে অনুসন্ধান চলছে।
এদিকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, সরকারি খাদ্যশস্যের মজুত প্রায় ১৬ লাখ টন। এর মধ্যে আবার শুরু হচ্ছে আমন সংগ্রহ কর্মসূচি। তবুও চারের বাজারে অস্থিরতা কমছে না।
সরকারি বাণিজ্য সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) গত সোমবারের (৭ নভেম্বর) তথ্য অনুযায়ী, মানভেদে সরু চালের কেজিপ্রতি দাম ৬২ থেকে ৭৫ টাকা, মাঝারি মানের চাল ৫২ থেকে ৫৮ এবং কেজিপ্রতি মোটা চাল ৪৮ থেকে ৫২ টাকা। প্রতি কেজি আটা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৮০ টাকায়।
উল্লেখ্য, খাদ্যশস্যের মজুত সন্তোষজনক পর্যায়ে রাখা ও বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। এরইমধ্যে সরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন গম আমদানির বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক 



















