বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদায়ি অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি

  • ঢাকা ব্যুরো।।
  • প্রকাশের সময় : ০৯:১১:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩
  • ১৫২

বিদায়ি অর্থবছরে (২০২২-২৩) পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। বিদায়ি অর্থবছরে (জুলাই-জুন) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার। তার বিপরীতে আয় হয়েছে ৫ হাজার ৫৫৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় ৪.২১ শতাংশ কম হয়েছে। তবে ২০২১-২২ অর্থবছরের ৫ হাজার ২০৮ কোটি ডলার হয়। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৬.৬৭ শতাংশ।

ইপিবি’র তথ্যমতে, বিদায়ি অর্থবছরে (২০২২-২৩) জুলাই থেকে জুন মাসে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ হাজার ৬৮০ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ৪ হাজার ৬৯৯ কোটি ডলার। আয় বেশি হয়েছে শূন্য দশমিক ৪১ শতাংশ। এ ছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছে ৪ হাজার ২৬১ কোটি ডলার। সেক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১০.২৭ শতাংশ। একই ভাবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৪৪ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ১২২ কোটি ডলার। আয় কম হয়েছে ১৫.০৩ শতাংশ। এছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছে ১২৪ কোটি ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ২০ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ২০ কোটি ৯ লাখ ডলার। আয় বেশি হয় ৪.৯৩ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে আয় হয় ১৬ কোটি ডলার। সেক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ২৬.২৩ শতাংশ।

কৃষি পণ্য রপ্তানিতে আয় ও প্রবৃদ্ধি কোনোটাই অর্জন হয়নি। পণ্য আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৩৯ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ৮৪ কোটি ডলার। আয় কম হয়েছে ৩৯.৫৩ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি কমেছে ২৭.৪৭ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১২৮ কোটি ডলার। আয় হয় ৯১ কোটি ডলার। আয় ২৮.৭৩ শতাংশ কম হয়েছে ও প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে ১৯.১ শতাংশ।

জনপ্রিয়

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী শতাধিক

বিদায়ি অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি

প্রকাশের সময় : ০৯:১১:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩

বিদায়ি অর্থবছরে (২০২২-২৩) পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। বিদায়ি অর্থবছরে (জুলাই-জুন) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার। তার বিপরীতে আয় হয়েছে ৫ হাজার ৫৫৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় ৪.২১ শতাংশ কম হয়েছে। তবে ২০২১-২২ অর্থবছরের ৫ হাজার ২০৮ কোটি ডলার হয়। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৬.৬৭ শতাংশ।

ইপিবি’র তথ্যমতে, বিদায়ি অর্থবছরে (২০২২-২৩) জুলাই থেকে জুন মাসে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ হাজার ৬৮০ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ৪ হাজার ৬৯৯ কোটি ডলার। আয় বেশি হয়েছে শূন্য দশমিক ৪১ শতাংশ। এ ছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছে ৪ হাজার ২৬১ কোটি ডলার। সেক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১০.২৭ শতাংশ। একই ভাবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৪৪ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ১২২ কোটি ডলার। আয় কম হয়েছে ১৫.০৩ শতাংশ। এছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছে ১২৪ কোটি ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ২০ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ২০ কোটি ৯ লাখ ডলার। আয় বেশি হয় ৪.৯৩ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে আয় হয় ১৬ কোটি ডলার। সেক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ২৬.২৩ শতাংশ।

কৃষি পণ্য রপ্তানিতে আয় ও প্রবৃদ্ধি কোনোটাই অর্জন হয়নি। পণ্য আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৩৯ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ৮৪ কোটি ডলার। আয় কম হয়েছে ৩৯.৫৩ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি কমেছে ২৭.৪৭ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১২৮ কোটি ডলার। আয় হয় ৯১ কোটি ডলার। আয় ২৮.৭৩ শতাংশ কম হয়েছে ও প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে ১৯.১ শতাংশ।