
বিচ্ছেদের পর অনেকটাই জীবন বদলে যাবে সোফির গ্রেগোয়ারের। ১৮ বছরের সম্পর্কের ইতি মোড় ঘুরিয়ে দেবে তার জীবনের। ইতোমধ্যেই তাদের ব্যক্তিগত বাসভবন রিডো কটেজ ছেড়েছেন সোফি। বিশ্বনেতাদের সঙ্গে যে কোনো দাপ্তরিক বৈঠকে আর ট্রুডোর পাশে দেখা যাবে না তাকে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও থাকবে না কোনো অধিকার। তবে তাদের বাসভবনে নিয়মিত তিনি উপস্থিত হতে পারবেন। সন্তানদেরসহ অভিভাবক হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। বর্তমানে তাই ট্রুডোর বাসভবনের কাছাকাছি একটি ব্যক্তিগত বাসভবনে অবস্থান করবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হিসাবে গ্রেগোয়ার ট্রুডো বিভিন্ন দাতব্য কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি নারীদের অধিকার, মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, খাওয়ার ব্যাধি, শারীরিক কার্যকলাপ এবং আরও অনেক কিছু নিয়ে কথা বলেছেন। কানাডার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন সব সময়। তবে বিবাহ বিচ্ছেদের পর তিনি তার এ সামাজিক কাজগুলো থেকে সরে যাবেন না বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০১৫ সালে লিবারেল পার্টি প্রথম নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে রিডো কটেজ ছিল ট্রুডোদের আবাসস্থল। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও ট্রুডোর সরকারি বাসভবন স্যাসেক্সে যাননি।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক।। 







































