বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউরোপে পোশাক রফতানি, চীনকে টপকে শীর্ষে বাংলাদেশ

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রফতানির পরিমাণে চীনকে প্রথমবারের মতো টপকে শীর্ষে উঠে এলো বাংলাদেশ। ইইউর বাজারে গত বছর অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ১৩৩ কোটি কেজির সমপরিমাণ তৈরি পোশাক রফতানি করেছে।

অন্যদিকে চীন রফতানি করছে ১৩১ কোটি কেজির সমপরিমাণ তৈরি পোশাক। গত বছর ইইউতে পোশাক রফতানি ২১ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে।

ইউরোস্ট্যাটের তথ্য দিয়ে তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সোমবার (৭ আগস্ট) এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রাপ্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইইউ গত বছর বিভিন্ন দেশ থেকে ১০ হাজার ৩১০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে। ২০২১ সালের তুলনায় গত বছর ইইউর বাজারে পোশাক আমদানি ২০ দশমিক ৯৭ শতাংশ বেড়েছে। যদিও চীনের চেয়ে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের রফতানি মূল্য কেজি প্রতি ৫ ডলার ৮২ সেন্ট কম। তাতে এই বাজারে চীনের তৈরি পোশাক রফতানি বাংলাদেশের তুলনায় ৭২৬ কোটি ডলার বেশি।

রফতানি হওয়া পোশাকের পরিমাণে বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও অর্থের হিসেবে চীনের নিচে রয়েছে। ইইউতে গত বছর চীন তিন হাজার ১৫ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে। দেশটির রফতানি বেড়েছে ১৭ শতাংশ। আর বাংলাদেশ গত বছর রফতানি করেছে দুই হাজার ২৮৮ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক। এই রফতানি ২০২১ সালের তুলনায় ৩৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেশি।

ইইউর বাজারে গত বছর বাংলাদেশ ও চীনের পর তৃতীয় সর্বোচ্চিএক হাজার ১৯৮ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি করেছে তুরস্ক। এছাড়া ভারত ৪৮৪, ভিয়েতনাম ৪৫৭, পাকিস্তান ৩৯৪, কম্বোডিয়া ৩৮১, মরক্কো ৩১২, শ্রীলঙ্কা ১৬২ ও ইন্দোনেশিয়া ১৩৬ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে।

জনপ্রিয়

তাড়াশে পরকীয়া সম্পর্কের জেরে সংঘর্ষে এক ব্যক্তির মৃত্যু

ইউরোপে পোশাক রফতানি, চীনকে টপকে শীর্ষে বাংলাদেশ

প্রকাশের সময় : ১০:২৮:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ অগাস্ট ২০২৩

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রফতানির পরিমাণে চীনকে প্রথমবারের মতো টপকে শীর্ষে উঠে এলো বাংলাদেশ। ইইউর বাজারে গত বছর অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ১৩৩ কোটি কেজির সমপরিমাণ তৈরি পোশাক রফতানি করেছে।

অন্যদিকে চীন রফতানি করছে ১৩১ কোটি কেজির সমপরিমাণ তৈরি পোশাক। গত বছর ইইউতে পোশাক রফতানি ২১ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে।

ইউরোস্ট্যাটের তথ্য দিয়ে তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সোমবার (৭ আগস্ট) এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রাপ্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইইউ গত বছর বিভিন্ন দেশ থেকে ১০ হাজার ৩১০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে। ২০২১ সালের তুলনায় গত বছর ইইউর বাজারে পোশাক আমদানি ২০ দশমিক ৯৭ শতাংশ বেড়েছে। যদিও চীনের চেয়ে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের রফতানি মূল্য কেজি প্রতি ৫ ডলার ৮২ সেন্ট কম। তাতে এই বাজারে চীনের তৈরি পোশাক রফতানি বাংলাদেশের তুলনায় ৭২৬ কোটি ডলার বেশি।

রফতানি হওয়া পোশাকের পরিমাণে বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও অর্থের হিসেবে চীনের নিচে রয়েছে। ইইউতে গত বছর চীন তিন হাজার ১৫ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে। দেশটির রফতানি বেড়েছে ১৭ শতাংশ। আর বাংলাদেশ গত বছর রফতানি করেছে দুই হাজার ২৮৮ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক। এই রফতানি ২০২১ সালের তুলনায় ৩৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেশি।

ইইউর বাজারে গত বছর বাংলাদেশ ও চীনের পর তৃতীয় সর্বোচ্চিএক হাজার ১৯৮ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি করেছে তুরস্ক। এছাড়া ভারত ৪৮৪, ভিয়েতনাম ৪৫৭, পাকিস্তান ৩৯৪, কম্বোডিয়া ৩৮১, মরক্কো ৩১২, শ্রীলঙ্কা ১৬২ ও ইন্দোনেশিয়া ১৩৬ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে।