শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাউজানে মেজবানের মাংস রান্না করতে গিয়ে প্রাণ গেল বাবুর্চির!

চট্টগ্রামের রাউজানে মেজবানের মাংস রান্না করার সময় গরম কেরোসিন তেলে ঝলসে গিয়ে মোহাম্মদ সৈয়দ (৩৫) নামে এক সহকারী বাবুর্চির মৃত্যু হয়েছে।
আহত হওয়ার তিনদিনের মাথায় বুধবার (৩০ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মৃত মোহাম্মদ সৈয়দ উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পলোয়ানপাড়া সিকদার বাড়ির মরহুম ছিদ্দিক আহম্মদের ছেলে।
জানা গেছে, গত ২৭ আগস্ট নোয়াপাড়া ‘বৈশাখী কনভেশন’ সেন্টারে পটিয়াপাড়া ব্যবসায়ী রেজাউল করিম লিটনের মরহুম মায়ের জেয়াফত উপলক্ষে মেজবানের মাংস রান্না করছিলেন সৈয়দ। এ সময় তিনি একটি রান্নার চুলায় কেরোসিন দিতে গেলে অসাবধানবশত সৈয়দের শরীরে গরম কেরোসিন ছিটকে পড়ে। এতে তার শরীরের একপাশ ঝলসে যায়। এরপর তাকে স্থানীয় হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর নামাজে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
নোয়াপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টুটুন মজুমদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘লোকটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
জনপ্রিয়

টাঙ্গাইলের শাড়ি পরে বড়দিন উদযাপন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার

রাউজানে মেজবানের মাংস রান্না করতে গিয়ে প্রাণ গেল বাবুর্চির!

প্রকাশের সময় : ১০:২২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের রাউজানে মেজবানের মাংস রান্না করার সময় গরম কেরোসিন তেলে ঝলসে গিয়ে মোহাম্মদ সৈয়দ (৩৫) নামে এক সহকারী বাবুর্চির মৃত্যু হয়েছে।
আহত হওয়ার তিনদিনের মাথায় বুধবার (৩০ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মৃত মোহাম্মদ সৈয়দ উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পলোয়ানপাড়া সিকদার বাড়ির মরহুম ছিদ্দিক আহম্মদের ছেলে।
জানা গেছে, গত ২৭ আগস্ট নোয়াপাড়া ‘বৈশাখী কনভেশন’ সেন্টারে পটিয়াপাড়া ব্যবসায়ী রেজাউল করিম লিটনের মরহুম মায়ের জেয়াফত উপলক্ষে মেজবানের মাংস রান্না করছিলেন সৈয়দ। এ সময় তিনি একটি রান্নার চুলায় কেরোসিন দিতে গেলে অসাবধানবশত সৈয়দের শরীরে গরম কেরোসিন ছিটকে পড়ে। এতে তার শরীরের একপাশ ঝলসে যায়। এরপর তাকে স্থানীয় হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর নামাজে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
নোয়াপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টুটুন মজুমদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘লোকটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।