মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ ড. ইউনূসকে

  • ঢাকা ব্যুরো।।
  • প্রকাশের সময় : ১১:০০:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩
  • ২৬৩

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষ হয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে জানার জন্য ড. ইউনূসকে বৃহস্পতিবার হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালত এ আদেশ দেন।

এর আগে যথাক্রমে ২ নভেম্বর চতুর্থ সাক্ষী, ২৬ অক্টোবর তৃতীয় সাক্ষী, ১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় সাক্ষী, ১১ অক্টোবর মামলার বাদী এবং প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। এ মামলায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী ও মো. খুরশীদ আলম খান।

১১ অক্টোবর মামলার বাদী শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলামকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ হয়। ২২ আগস্ট এ সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ করার পর তাকে জেরা করেন ড. ইউনূসের আইনজীবীরা। এরপর গত ৫, ১৩, ২০ ও ২৭ সেপ্টেম্বর এবং ৩ ও ১১ অক্টোবর সাক্ষীকে জেরা করেন ড. ইউনূসের আইনজীবী।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ওই মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনে অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে বিবাদী করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের বিশেষ ভাতা দেবে: সালাহউদ্দিন

বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ ড. ইউনূসকে

প্রকাশের সময় : ১১:০০:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষ হয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে জানার জন্য ড. ইউনূসকে বৃহস্পতিবার হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালত এ আদেশ দেন।

এর আগে যথাক্রমে ২ নভেম্বর চতুর্থ সাক্ষী, ২৬ অক্টোবর তৃতীয় সাক্ষী, ১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় সাক্ষী, ১১ অক্টোবর মামলার বাদী এবং প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। এ মামলায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী ও মো. খুরশীদ আলম খান।

১১ অক্টোবর মামলার বাদী শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলামকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ হয়। ২২ আগস্ট এ সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ করার পর তাকে জেরা করেন ড. ইউনূসের আইনজীবীরা। এরপর গত ৫, ১৩, ২০ ও ২৭ সেপ্টেম্বর এবং ৩ ও ১১ অক্টোবর সাক্ষীকে জেরা করেন ড. ইউনূসের আইনজীবী।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ওই মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনে অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে বিবাদী করা হয়েছে।