সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিএনপির ১২৪৯ জন নেতাকর্মীকে ১ মাসে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম দাবি করেছে, গত ১৪ সপ্তাহে ৭৯টি মামলায় ১ হাজার ২৪৯ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সরকার ২৮ অক্টোবরের পর থেকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলোর ২১ হাজার ৮৩৫ নেতাকর্মীকে কারাবন্দি করেছে। গতকাল সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।

কায়সার কামাল বলেন, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের বলেছেন, বিএনপিকে ভোটে আনতে সব চেষ্টাই করেছে আওয়ামী লীগ। এমনকি এক রাতে সব নেতাকে জেল থেকে মুক্তির প্রস্তাবেও বিএনপি রাজি হয়নি। বারবার নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে, বিএনপি নির্বাচনে এলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হবে। শুধু পিছিয়ে দেওয়া নয়, বলা হয়েছে সবাইকে জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার না করলে দেশে আজকে হরতালের দিন গাড়ি চলত না। দেশ অচল হয়ে যেত। তার এ বক্তব্যই প্রমাণ করে যে রাষ্ট্রের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শেখ হাসিনার সরকার কীভাবে করায়ত্ত করেছে।

কারাগারে থাকা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ অন্য কেন্দ্রীয় নেতারা সরকারের এ ধরনের প্রস্তাবকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে জানিয়ে কায়সার কামাল বলেন, আমরা আইনজীবী সংগঠন হিসেবে সরকারের এহেন হীন এ স্বেচ্ছাচারী কর্মকা-ের নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি।

জনপ্রিয়

রাঙ্গুনিয়া হানাদারমুক্ত দিবস আজ

বিএনপির ১২৪৯ জন নেতাকর্মীকে ১ মাসে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা

প্রকাশের সময় : ১০:৩৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম দাবি করেছে, গত ১৪ সপ্তাহে ৭৯টি মামলায় ১ হাজার ২৪৯ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সরকার ২৮ অক্টোবরের পর থেকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলোর ২১ হাজার ৮৩৫ নেতাকর্মীকে কারাবন্দি করেছে। গতকাল সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।

কায়সার কামাল বলেন, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের বলেছেন, বিএনপিকে ভোটে আনতে সব চেষ্টাই করেছে আওয়ামী লীগ। এমনকি এক রাতে সব নেতাকে জেল থেকে মুক্তির প্রস্তাবেও বিএনপি রাজি হয়নি। বারবার নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে, বিএনপি নির্বাচনে এলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হবে। শুধু পিছিয়ে দেওয়া নয়, বলা হয়েছে সবাইকে জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার না করলে দেশে আজকে হরতালের দিন গাড়ি চলত না। দেশ অচল হয়ে যেত। তার এ বক্তব্যই প্রমাণ করে যে রাষ্ট্রের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শেখ হাসিনার সরকার কীভাবে করায়ত্ত করেছে।

কারাগারে থাকা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ অন্য কেন্দ্রীয় নেতারা সরকারের এ ধরনের প্রস্তাবকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে জানিয়ে কায়সার কামাল বলেন, আমরা আইনজীবী সংগঠন হিসেবে সরকারের এহেন হীন এ স্বেচ্ছাচারী কর্মকা-ের নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি।