শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শীতে কাবু হয়ে পড়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মানুষ

শীতের তীব্রতায় কাবু হয়ে পড়েছে উত্তরের হিমাঞ্চল জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া। বছরের শুরুতেই শীতের এমন ধাক্কায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ সীমান্তবর্তী জনপদ।

আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় সারাদেশের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। গতকাল সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ জানান, তেঁতুলিয়ার আকাশের উপরিভাগে ঘন কুয়াশা থাকায় সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে পুরোপুরি আসছে না। এ জন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়া উত্তরের হিমেল বাতাস এই জনপদে শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এখন থেকে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, কুয়াশার সঙ্গে ঝরছে শিশির। তার সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। সকালে বিভিন্ন যানবাহনগুলোকে সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে। শহরের মানুষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করে কাজে বেরিয়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।

এদিকে শীতের কারণে বাড়ছে নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, ক্রনিক শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়ার মতো নানা শীতজনিত রোগ। এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু থেকে বয়স্ক মানুষ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে ঠাণ্ডাজনিত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।

জনপ্রিয়

টাঙ্গাইলের শাড়ি পরে বড়দিন উদযাপন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার

শীতে কাবু হয়ে পড়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মানুষ

প্রকাশের সময় : ১১:৩৪:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী ২০২৪

শীতের তীব্রতায় কাবু হয়ে পড়েছে উত্তরের হিমাঞ্চল জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া। বছরের শুরুতেই শীতের এমন ধাক্কায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ সীমান্তবর্তী জনপদ।

আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় সারাদেশের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। গতকাল সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ জানান, তেঁতুলিয়ার আকাশের উপরিভাগে ঘন কুয়াশা থাকায় সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে পুরোপুরি আসছে না। এ জন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়া উত্তরের হিমেল বাতাস এই জনপদে শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এখন থেকে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, কুয়াশার সঙ্গে ঝরছে শিশির। তার সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। সকালে বিভিন্ন যানবাহনগুলোকে সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে। শহরের মানুষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করে কাজে বেরিয়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।

এদিকে শীতের কারণে বাড়ছে নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, ক্রনিক শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়ার মতো নানা শীতজনিত রোগ। এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু থেকে বয়স্ক মানুষ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে ঠাণ্ডাজনিত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।