বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টেকনাফ সীমান্তে ঢুকে পড়ল মিয়ানমারের আরও ৯ বিজিপি

বাংলাদেশে পালিয়ে আসা বিজিপি সদস্যরা

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির ৯ জন সদস্য।

আজ রবিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের খারাংখালী সীমান্ত দিয়ে আশ্রয়ের জন্য তারা অনুপ্রবেশ করে। এসময় তাদের হাতে অস্ত্র ছিল। পরে বিজিবির কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে তারা আশ্রয় নেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ-২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহি উদ্দিন আহমেদ। তিনি জানান, সকালে আশ্রয়ের জন্য তারা বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। পরে তাদেরকে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

এর আগে গত ৩০ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ৩ সদস্য পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়। ১১ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে এসেছিলেন বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য। এরাও নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবি ব্যাটালিয়নে রয়েছেন। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

গত ২ ফেব্রুয়ারি রাত থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তের ওপারে আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সংঘর্ষ শুরু হয়। এর জের ধরে ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন বিজিপিসহ ৩৩০ জন। যার মধ্যে ৩০২ জন বিজিপি সদস্য, চারজন বিজিপি পরিবারের সদস্য, দুইজন সেনা সদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য ও চারজন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন। এদের ১৫ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠানো হয়।

জনপ্রিয়

খালেদা জিয়ার সমাধিতে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি

টেকনাফ সীমান্তে ঢুকে পড়ল মিয়ানমারের আরও ৯ বিজিপি

প্রকাশের সময় : ০৪:২৫:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির ৯ জন সদস্য।

আজ রবিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের খারাংখালী সীমান্ত দিয়ে আশ্রয়ের জন্য তারা অনুপ্রবেশ করে। এসময় তাদের হাতে অস্ত্র ছিল। পরে বিজিবির কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে তারা আশ্রয় নেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ-২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহি উদ্দিন আহমেদ। তিনি জানান, সকালে আশ্রয়ের জন্য তারা বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। পরে তাদেরকে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

এর আগে গত ৩০ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ৩ সদস্য পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়। ১১ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে এসেছিলেন বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য। এরাও নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবি ব্যাটালিয়নে রয়েছেন। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

গত ২ ফেব্রুয়ারি রাত থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তের ওপারে আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সংঘর্ষ শুরু হয়। এর জের ধরে ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন বিজিপিসহ ৩৩০ জন। যার মধ্যে ৩০২ জন বিজিপি সদস্য, চারজন বিজিপি পরিবারের সদস্য, দুইজন সেনা সদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য ও চারজন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন। এদের ১৫ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠানো হয়।