বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাবা-ভাইয়ের ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা যুবতী

ছবি-সংগৃহীত

সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় নিজের মেয়েকে হুমকি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করে আসছিল বাবা। মেয়েটি অন্তঃসত্ত্ব হয়ে পড়লে মেয়েটির সন্তান নষ্ট করা হয়েছে। একই সাথে অভিযোগ উঠেছে, মেয়েটির আপন ভাইও তাকে ধর্ষণ করেছে।

এ জঘন্য ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার আখড়াখোলা গ্রামে।

উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম জানান, আখড়াখোলা গ্রামের গোলামা আলুর ছেলে অজিহার  রহমান তার মেয়েকে দীর্ঘদিন ধরে ভয়ভীতিতে দেখিয়ে ধর্ষণ করে আসছিল। সাথে তার  আপন ভাই আরিফও ধর্ষণ করে আসছিল। বিষয়টি গোপনে ছিল। দীর্ঘদিন ধর্ষণের ফলে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। রোববার মেয়েটিকে কৌশলে সাতক্ষীরা শহরে নিয়ে পেটের বাচ্চাটি নষ্ট করা হয়। বাড়িতে আসার পর এই ঘটনাটি জানাজানি হয়।

মেয়েটির মা রহিমা খাতুন জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে তার স্বামীকে এই পথ থেকে ফেরানোর চেষ্টা করেছেন। সংসার টিকিয়ে রাখার জন্য তিনি চুপ ছিলেন। পরে মেয়েটির শরীরিক পরিবর্তন দেখে ঘটনাটি আরো জানাজানি হয়। রোববার মেয়েটির পেটের বাচ্চা নষ্ট করা হয়েছে। তিনি থানায় যাচ্ছেন এবং মামলা করবেন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিদুল ইসলাম জানান, তিনি এ বিষয়টি জানেন না। এখন পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করেনি।

জনপ্রিয়

বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪

বাবা-ভাইয়ের ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা যুবতী

প্রকাশের সময় : ০৩:১২:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় নিজের মেয়েকে হুমকি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করে আসছিল বাবা। মেয়েটি অন্তঃসত্ত্ব হয়ে পড়লে মেয়েটির সন্তান নষ্ট করা হয়েছে। একই সাথে অভিযোগ উঠেছে, মেয়েটির আপন ভাইও তাকে ধর্ষণ করেছে।

এ জঘন্য ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার আখড়াখোলা গ্রামে।

উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম জানান, আখড়াখোলা গ্রামের গোলামা আলুর ছেলে অজিহার  রহমান তার মেয়েকে দীর্ঘদিন ধরে ভয়ভীতিতে দেখিয়ে ধর্ষণ করে আসছিল। সাথে তার  আপন ভাই আরিফও ধর্ষণ করে আসছিল। বিষয়টি গোপনে ছিল। দীর্ঘদিন ধর্ষণের ফলে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। রোববার মেয়েটিকে কৌশলে সাতক্ষীরা শহরে নিয়ে পেটের বাচ্চাটি নষ্ট করা হয়। বাড়িতে আসার পর এই ঘটনাটি জানাজানি হয়।

মেয়েটির মা রহিমা খাতুন জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে তার স্বামীকে এই পথ থেকে ফেরানোর চেষ্টা করেছেন। সংসার টিকিয়ে রাখার জন্য তিনি চুপ ছিলেন। পরে মেয়েটির শরীরিক পরিবর্তন দেখে ঘটনাটি আরো জানাজানি হয়। রোববার মেয়েটির পেটের বাচ্চা নষ্ট করা হয়েছে। তিনি থানায় যাচ্ছেন এবং মামলা করবেন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিদুল ইসলাম জানান, তিনি এ বিষয়টি জানেন না। এখন পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করেনি।