বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিরাজদিখানে শাহজাহান বাচ্চুর স্মরণ সভা 

স্মরন সভা

মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে মুক্তমনা লেখক ও বিশাখা প্রকাশনীর মালিক ব্লগার শাহজাহান বাচ্চুর মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে সাজাহান বাচ্চুর স্মৃুতি স্তম্ভে পূস্পার্ঘ অর্পন করাসহ স্মরন সভা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় ।গত মঙ্গলবার বিকালে মুন্সীগঞ্জ- সিরাজদিখান- মালখানগর জনসন সড়কের পূর্বকাকালদী তিন রাস্তা মোড়ে এ স্মরন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শাহজাহান বাচ্চুর  স্ত্রী লুৎফা আক্তার কাকনের সভাপতিত্বে ও মুজিব রহমানের সঞ্চালনায় স্মরন সভায় উপস্থিত ছিলেন, সিরাজদিখান উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি সুব্রত দাস , শ.ম. কামাল হোসেন,নূরে  আলম বিপ্লব,মোঃ জামাল হোসেন খান,সান্দ্র মোহন্ত,সমর দত্ত,আনিসুর রহমান,শেফালী বেগম,বাদল মোল্লা, মিলন মিয়া,  লতা রানী মন্ডল প্রমুখ।
সাংবাদিক সুব্রত দাস রনক বলেন,মুক্তমনা লেখক ও বিশাখা প্রকাশনীর মালিক শাহজাহান বাচ্চু ভাই আজ আমাদের পাশে নেই, এ কথা ভাবতেই যেন নিথর হয়ে পড়ি। সংবাদটি ওই দিন আমার কাছে বজ্রাঘাতের মতো ছিল। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ব্লগার জ্ঞানতাপসকে শুধু শ্রদ্ধার চোখেই দেখতাম না, তাকে তার মননশীল লেখার কারণেই নমস্ব মনে করতাম। তার মতো একজন বড় মাপের মানুষের মূল্যায়ন করা, তাকে নিয়ে পর্যালোচনা করা আমার পক্ষে সহজ নয়। আমার মতো নগণ্যজনকেও তিনি যেভাবে প্রীতির চোখে দেখতেন, তা আমার জন্য গর্বের বিষয় হয়ে আছে। বয়সে তিনি আমার প্রায় বিশ বছরের বড়। তার কর্ম ও খ্যাতির বিস্তৃতি সীমানায় তিনি আমাদের সামনে শারীরিক অনুপস্থিতি সত্ত্বেও তিনি আমাদের মনে জ্বলজ্বল করবেন।
উল্লেখ্য , ১১ জুন ২০১৮ইং বিকালে সিরাজদিখান উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের পাওয়ার হাউজ কাকালদী মোড়ে দুটি মোটরসাইকেলে করে আসা চারজন  বিশাখা প্রকাশনীর মালিক ব্লগার শাহজাহান বাচ্চুকে (৫৫) গুলি করে হত্যা করে। সাজাহান বাচ্চু ছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। আমাদের বিক্রমপুর নামের একটি অনিয়মিত মাসিক পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
জনপ্রিয়

পঞ্চগড়ে কৃষকের অধিকার ও অন্তর্ভুক্তিকরন এবং নারী ও শিশুর সহিংসতারোধে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত

সিরাজদিখানে শাহজাহান বাচ্চুর স্মরণ সভা 

প্রকাশের সময় : ০২:৪৪:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে মুক্তমনা লেখক ও বিশাখা প্রকাশনীর মালিক ব্লগার শাহজাহান বাচ্চুর মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে সাজাহান বাচ্চুর স্মৃুতি স্তম্ভে পূস্পার্ঘ অর্পন করাসহ স্মরন সভা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় ।গত মঙ্গলবার বিকালে মুন্সীগঞ্জ- সিরাজদিখান- মালখানগর জনসন সড়কের পূর্বকাকালদী তিন রাস্তা মোড়ে এ স্মরন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শাহজাহান বাচ্চুর  স্ত্রী লুৎফা আক্তার কাকনের সভাপতিত্বে ও মুজিব রহমানের সঞ্চালনায় স্মরন সভায় উপস্থিত ছিলেন, সিরাজদিখান উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি সুব্রত দাস , শ.ম. কামাল হোসেন,নূরে  আলম বিপ্লব,মোঃ জামাল হোসেন খান,সান্দ্র মোহন্ত,সমর দত্ত,আনিসুর রহমান,শেফালী বেগম,বাদল মোল্লা, মিলন মিয়া,  লতা রানী মন্ডল প্রমুখ।
সাংবাদিক সুব্রত দাস রনক বলেন,মুক্তমনা লেখক ও বিশাখা প্রকাশনীর মালিক শাহজাহান বাচ্চু ভাই আজ আমাদের পাশে নেই, এ কথা ভাবতেই যেন নিথর হয়ে পড়ি। সংবাদটি ওই দিন আমার কাছে বজ্রাঘাতের মতো ছিল। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ব্লগার জ্ঞানতাপসকে শুধু শ্রদ্ধার চোখেই দেখতাম না, তাকে তার মননশীল লেখার কারণেই নমস্ব মনে করতাম। তার মতো একজন বড় মাপের মানুষের মূল্যায়ন করা, তাকে নিয়ে পর্যালোচনা করা আমার পক্ষে সহজ নয়। আমার মতো নগণ্যজনকেও তিনি যেভাবে প্রীতির চোখে দেখতেন, তা আমার জন্য গর্বের বিষয় হয়ে আছে। বয়সে তিনি আমার প্রায় বিশ বছরের বড়। তার কর্ম ও খ্যাতির বিস্তৃতি সীমানায় তিনি আমাদের সামনে শারীরিক অনুপস্থিতি সত্ত্বেও তিনি আমাদের মনে জ্বলজ্বল করবেন।
উল্লেখ্য , ১১ জুন ২০১৮ইং বিকালে সিরাজদিখান উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের পাওয়ার হাউজ কাকালদী মোড়ে দুটি মোটরসাইকেলে করে আসা চারজন  বিশাখা প্রকাশনীর মালিক ব্লগার শাহজাহান বাচ্চুকে (৫৫) গুলি করে হত্যা করে। সাজাহান বাচ্চু ছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। আমাদের বিক্রমপুর নামের একটি অনিয়মিত মাসিক পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছিলেন।