শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নীম হাকিমের হয়রানির প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন

রাজবাড়ী বালিয়াকান্দিতে হয়রানির প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করে উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা স্বপন কুমার কুন্ডু বলেন, বহরপুর মৌজার দিয়ারা দাগ ২৭৮১/৩১১৫ (খতিয়ান নাং ২) এবং এসএ ২৭৮১/৩১১৫(খতিয়ান নং ১৬৫) ও হাল বিএস ৪২৮৬ দাগে (খতিয়ান নং১৭৯৮)এ ১.১৫ একর জমি দিয়ারা ও এসএ দুই জরিপে আমার পূর্বপুরুষের নামে রেকর্ডকৃত এবং শুরু থেকে আমরা এ জমির মালিক। আমার জমির বিপরীতে মো আব্দুল হাকিম মন্ডলের জমি তিনি পূর্ব থেকেই আমর এ জমি অবৈধভাবে দখলের পায়তারা করে আসছে এবং আমাদের রোপন করা আম ও পেপে চাড়া গাছ কেটে জোর করে নিম গাছের চারা রোপর করে আমরা সংখ্যালঘু হওয়ায় প্রতিবাদের সাহস পাইনি।  এই ঝামেলা থেকে নিষ্পত্তির জন্য সম্প্রতি জমিটি বিক্রি করলে জমিটি দখল করতে না পেরে জেলা পরিষদের ট্যাগ লাগিয়ে ও জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার শাহ ইমরানের যোগসাজশে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি শুরু করে মো আব্দুল হাকিম ওরফে নিম হাকিম । তার অভিযোগে উল্লেখিত এসএ ৪০৯৫ যেটি হাল (বিএস ৮ নং খতিয়ানের ৪০৬৭ দাগ) ও সার্ভেয়ারের রিপোর্ট অনুযায়ী এসএ ৪০৯৫ দাগের পাশে বিএস ৪২৮৬ দাগটি অবস্থিত নয়। বরং এসএ ৪০৯৫ দাগটি উন্মুক্ত রাস্তা ও বিএস ৪২৮৬ দাগটি কৃষি জমি।
জেলা পরিষদের মালিকানাধীন এই ৪০৯৫ দাগটি আরএস জরিপ থেকে সৃষ্টি এবং ২৭৮১/৩১১৫ এই দাগটি দিয়ারা জরিপের ফলে সৃষ্টি,দুটি ভিন্ন জরিপের ভিন্ন ভিন্ন নকশা ও খতিয়ান থাকায় আরএস ৪০৯৫ ও দিয়ারা ২৭৮১/৩১১৫ কখনই এক হতে পারেনা।
জেলা পরিষদের উল্লেখিত দাগের পাশে দিয়ারা  ২৭৮১/৩১১৫ দাগে  (হাল বিএস ৪২৮৬) দাগের জমি না হওয়া সত্ত্বেও মো আব্দুল হাকিম ওরফে নীম হাকিম  সার্ভেয়ার শাহ ইমরানের যোগসাজশে জমির মালিকানা জেলা পরিষদের বলে দাবি করেন এবং ভুল তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করায়। এতে সামাজিক ভাবে আমার সম্মান হানি হয়েছে। এই মো. আব্দুল হাকিম মন্ডল ওরফে  নিম হাকিম অত্যন্ত ধুরন্দর ও একজন প্রতারক হিসেবে এলাকাতে পরিচিত। বিভিন্ন সময়ে প্রতারনার দায়ে হাজত বাস করেছে। তার এই জুলুম অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে আমি মাননীয় জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেছি আশা করছি এর সমাধান পাবো।
জনপ্রিয়

রাণীশংকৈলে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে মারধর, থানায় মামলা 

নীম হাকিমের হয়রানির প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন

প্রকাশের সময় : ১২:০৮:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
রাজবাড়ী বালিয়াকান্দিতে হয়রানির প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করে উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা স্বপন কুমার কুন্ডু বলেন, বহরপুর মৌজার দিয়ারা দাগ ২৭৮১/৩১১৫ (খতিয়ান নাং ২) এবং এসএ ২৭৮১/৩১১৫(খতিয়ান নং ১৬৫) ও হাল বিএস ৪২৮৬ দাগে (খতিয়ান নং১৭৯৮)এ ১.১৫ একর জমি দিয়ারা ও এসএ দুই জরিপে আমার পূর্বপুরুষের নামে রেকর্ডকৃত এবং শুরু থেকে আমরা এ জমির মালিক। আমার জমির বিপরীতে মো আব্দুল হাকিম মন্ডলের জমি তিনি পূর্ব থেকেই আমর এ জমি অবৈধভাবে দখলের পায়তারা করে আসছে এবং আমাদের রোপন করা আম ও পেপে চাড়া গাছ কেটে জোর করে নিম গাছের চারা রোপর করে আমরা সংখ্যালঘু হওয়ায় প্রতিবাদের সাহস পাইনি।  এই ঝামেলা থেকে নিষ্পত্তির জন্য সম্প্রতি জমিটি বিক্রি করলে জমিটি দখল করতে না পেরে জেলা পরিষদের ট্যাগ লাগিয়ে ও জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার শাহ ইমরানের যোগসাজশে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি শুরু করে মো আব্দুল হাকিম ওরফে নিম হাকিম । তার অভিযোগে উল্লেখিত এসএ ৪০৯৫ যেটি হাল (বিএস ৮ নং খতিয়ানের ৪০৬৭ দাগ) ও সার্ভেয়ারের রিপোর্ট অনুযায়ী এসএ ৪০৯৫ দাগের পাশে বিএস ৪২৮৬ দাগটি অবস্থিত নয়। বরং এসএ ৪০৯৫ দাগটি উন্মুক্ত রাস্তা ও বিএস ৪২৮৬ দাগটি কৃষি জমি।
জেলা পরিষদের মালিকানাধীন এই ৪০৯৫ দাগটি আরএস জরিপ থেকে সৃষ্টি এবং ২৭৮১/৩১১৫ এই দাগটি দিয়ারা জরিপের ফলে সৃষ্টি,দুটি ভিন্ন জরিপের ভিন্ন ভিন্ন নকশা ও খতিয়ান থাকায় আরএস ৪০৯৫ ও দিয়ারা ২৭৮১/৩১১৫ কখনই এক হতে পারেনা।
জেলা পরিষদের উল্লেখিত দাগের পাশে দিয়ারা  ২৭৮১/৩১১৫ দাগে  (হাল বিএস ৪২৮৬) দাগের জমি না হওয়া সত্ত্বেও মো আব্দুল হাকিম ওরফে নীম হাকিম  সার্ভেয়ার শাহ ইমরানের যোগসাজশে জমির মালিকানা জেলা পরিষদের বলে দাবি করেন এবং ভুল তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করায়। এতে সামাজিক ভাবে আমার সম্মান হানি হয়েছে। এই মো. আব্দুল হাকিম মন্ডল ওরফে  নিম হাকিম অত্যন্ত ধুরন্দর ও একজন প্রতারক হিসেবে এলাকাতে পরিচিত। বিভিন্ন সময়ে প্রতারনার দায়ে হাজত বাস করেছে। তার এই জুলুম অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে আমি মাননীয় জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেছি আশা করছি এর সমাধান পাবো।