মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার দেড় ফুট খুলে দেওয়া হলো কাপ্তাই বাঁধের জলকপাট

ছবি-সংগৃহীত

রাঙ্গামাটির কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট দেড় ফুট করে খুলে দেওয়া হয়েছে। পানির স্তর বিপৎসীমায় পৌঁছে যাওয়ায় আজ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে বাঁধের জলকপাটগুলো দেড় ফুট করে খুলে দেওয়া হয়।

এর আগে, সোমবার সকাল ১০টায় ৬ ইঞ্চি করে জলকপাট খুলে রাখার পরও কাপ্তাই হ্রদে পানির স্তর হ্রাস না পাওয়ায় মঙ্গলবার সকাল থেকে এক ফুট করে জলকপাট খুলে দেওয়া হয়। এতে প্রতি সেকেন্ডে ১৮ হাজার কিউসেক পানি নিষ্কাশিত হচ্ছে। বর্তমানে দেড় ফুট করে খুলে দেওয়া হয়েছে জলকপাটগুলো। এতে করে প্রতি সেকেন্ডে ৩০ হাজার কিউসেক পানি নিষ্কাশিত হচ্ছে।

কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্র জানায়, কাপ্তাই হ্রদের পানি ধারণক্ষমতা এখন একেবারেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। মঙ্গলবার সকাল দশটায় হ্রদের পানির উচ্চতা ১০৮ দশমিক ৯২ এমএসএল (মিনস সি লেভেল) রেকর্ড করা হয়েছে। যা বিপৎসীমার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সোমবার সকাল দশটায় পানির উচ্চতা রেকর্ড করা হয় ১০৮ দশমিক ৮৪ এমএসএল। কাপ্তাই হ্রদের পানি ধারণক্ষমতা ১০৯ এমএসএল।

কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আবদুজ্জাহের বলেন, দুপুর থেকে দেড় ফুট করে গেইট খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতি সেকেন্ডে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে ৩০ হাজার কিউসেক। পাশাপাশি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিট চালু রেখে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। এতে পানি ছাড়া হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে ৩২ হাজার কিউসেক পানি।

জনপ্রিয়

সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

এবার দেড় ফুট খুলে দেওয়া হলো কাপ্তাই বাঁধের জলকপাট

প্রকাশের সময় : ০৫:১৬:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

রাঙ্গামাটির কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট দেড় ফুট করে খুলে দেওয়া হয়েছে। পানির স্তর বিপৎসীমায় পৌঁছে যাওয়ায় আজ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে বাঁধের জলকপাটগুলো দেড় ফুট করে খুলে দেওয়া হয়।

এর আগে, সোমবার সকাল ১০টায় ৬ ইঞ্চি করে জলকপাট খুলে রাখার পরও কাপ্তাই হ্রদে পানির স্তর হ্রাস না পাওয়ায় মঙ্গলবার সকাল থেকে এক ফুট করে জলকপাট খুলে দেওয়া হয়। এতে প্রতি সেকেন্ডে ১৮ হাজার কিউসেক পানি নিষ্কাশিত হচ্ছে। বর্তমানে দেড় ফুট করে খুলে দেওয়া হয়েছে জলকপাটগুলো। এতে করে প্রতি সেকেন্ডে ৩০ হাজার কিউসেক পানি নিষ্কাশিত হচ্ছে।

কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্র জানায়, কাপ্তাই হ্রদের পানি ধারণক্ষমতা এখন একেবারেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। মঙ্গলবার সকাল দশটায় হ্রদের পানির উচ্চতা ১০৮ দশমিক ৯২ এমএসএল (মিনস সি লেভেল) রেকর্ড করা হয়েছে। যা বিপৎসীমার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সোমবার সকাল দশটায় পানির উচ্চতা রেকর্ড করা হয় ১০৮ দশমিক ৮৪ এমএসএল। কাপ্তাই হ্রদের পানি ধারণক্ষমতা ১০৯ এমএসএল।

কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আবদুজ্জাহের বলেন, দুপুর থেকে দেড় ফুট করে গেইট খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতি সেকেন্ডে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে ৩০ হাজার কিউসেক। পাশাপাশি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিট চালু রেখে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। এতে পানি ছাড়া হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে ৩২ হাজার কিউসেক পানি।