বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বকশীগঞ্জে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার বাট্টাজোড় ইউনিয়নে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজি আবু সাইদকে বিবাহ রেজিস্ট্রি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বাাট্টাজোড় ইউনিয়নে জিন্নাহ বাজারে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজী মাওঃ আবু সাইদের অস্থায়ি কার্যালয়ে তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ২০১৫ সালে  সরকারী বিধিমোতাবেক আমাকে বাট্টাজোড় ইউনিয়নে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার পরথেকেই আমি আমার দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করে আসছি। এ নিয়ে   ইয়াকুব আলী শরিফ  নিজেকে বাট্টাজোড় ইউনিয়নের  নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজী দাবি করে ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ সালে আমার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি রীট পিটিশন দায়ের করেন। । তারপর থেকে শরীফ আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসতেছে। সরকার পতনের পর  ইয়াকুব আলী শরিফের করা রীটে  ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে বিজ্ঞ আদালত  আমার পক্ষে (আবু সাইদ) রায় প্রদান করেন। আদালতে রায়ের প্রেক্ষিতে আমি বাাট্টাজোড় ইউনিয়নে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজী হিসাবে বিবাহ রেজিস্ট্রি কাজ সঠিক ভাবে করে আসছি। কিন্তু শরীফ আদালতের রায় অমান্য করে   নিজেকে কাজী দাবি করে এলাকায় মধ্যে মাইকিং করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে  ও আমার কাজে বাধা দেন ও  বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেন।
  কাজী আবু সাঈদ তার বক্তব্যে আরো বলেন এ ব্যাপারে ইয়াকুব আলী শরিফসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে বকশীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডারেয়ি করি ডায়েরি নং ৪২৫ যা আদালতের তদন্তের জন্য আছে। তাই আমি যেনো নিকাহ্ রেজিস্ট্রির কাজ সঠিক ভাবে পালন করতে পারি। এজন্য আমি প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।
এ ব্যাপারে ইয়াকুব আলী শরিফের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান,আমার কাগজ পত্র ঠিক আছে। তিনি আরো জানান এ ব্যাপারে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ  বিষয়টি নিয়ে আপোষ মিমাংসার জন্য বসতে চেয়েছেন।
জনপ্রিয়

খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা

বকশীগঞ্জে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৫:১১:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার বাট্টাজোড় ইউনিয়নে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজি আবু সাইদকে বিবাহ রেজিস্ট্রি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বাাট্টাজোড় ইউনিয়নে জিন্নাহ বাজারে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজী মাওঃ আবু সাইদের অস্থায়ি কার্যালয়ে তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ২০১৫ সালে  সরকারী বিধিমোতাবেক আমাকে বাট্টাজোড় ইউনিয়নে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার পরথেকেই আমি আমার দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করে আসছি। এ নিয়ে   ইয়াকুব আলী শরিফ  নিজেকে বাট্টাজোড় ইউনিয়নের  নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজী দাবি করে ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ সালে আমার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি রীট পিটিশন দায়ের করেন। । তারপর থেকে শরীফ আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসতেছে। সরকার পতনের পর  ইয়াকুব আলী শরিফের করা রীটে  ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে বিজ্ঞ আদালত  আমার পক্ষে (আবু সাইদ) রায় প্রদান করেন। আদালতে রায়ের প্রেক্ষিতে আমি বাাট্টাজোড় ইউনিয়নে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার কাজী হিসাবে বিবাহ রেজিস্ট্রি কাজ সঠিক ভাবে করে আসছি। কিন্তু শরীফ আদালতের রায় অমান্য করে   নিজেকে কাজী দাবি করে এলাকায় মধ্যে মাইকিং করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে  ও আমার কাজে বাধা দেন ও  বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেন।
  কাজী আবু সাঈদ তার বক্তব্যে আরো বলেন এ ব্যাপারে ইয়াকুব আলী শরিফসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে বকশীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডারেয়ি করি ডায়েরি নং ৪২৫ যা আদালতের তদন্তের জন্য আছে। তাই আমি যেনো নিকাহ্ রেজিস্ট্রির কাজ সঠিক ভাবে পালন করতে পারি। এজন্য আমি প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।
এ ব্যাপারে ইয়াকুব আলী শরিফের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান,আমার কাগজ পত্র ঠিক আছে। তিনি আরো জানান এ ব্যাপারে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ  বিষয়টি নিয়ে আপোষ মিমাংসার জন্য বসতে চেয়েছেন।