বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি-সংগৃহীত

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান। সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের নিরাপত্তা এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান। এ কাজে চীনের আরও আন্তরিক ও সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করে বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশের সব সংকটে পাশে ছিল চীন। করোনা কিংবা জুলাই আন্দোলনেও চীনা কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা দেশ ছেড়ে যায়নি। ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক আগের মতোই অব্যাহত থাকবে।

এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খুব দ্রুতই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সব ধরনের চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে বলে আশা প্রকাশ করেন ইয়াও ওয়েন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে বর্তমানে রোহিঙ্গার সংখ্যা ১২ লাখেরও বেশি। এরমধ্যে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী কয়েক মাসের মধ্যে ৮ লাখ রোহিঙ্গা এসেছে।

সরকার অবশ্য বলে আসছে, নতুন করে আর একজন রোহিঙ্গাকেও বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়ার মতো অবস্থায় নেই। এরপরও নতুন করে রোহিঙ্গা আসা থেমে নেই। বাংলাদেশ সরকারের হিসেবে, গত দেড় মাসে নতুন এমন অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা ৮ হাজারেরও বেশি। তবে স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, এর সংখ্যা দ্বিগুণ।

জনপ্রিয়

কমলগঞ্জে প্রভাবশালীর বাঁধায় চলাচলের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতার অভিযোগ 

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ১২:২৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান। সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের নিরাপত্তা এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান। এ কাজে চীনের আরও আন্তরিক ও সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করে বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশের সব সংকটে পাশে ছিল চীন। করোনা কিংবা জুলাই আন্দোলনেও চীনা কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা দেশ ছেড়ে যায়নি। ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক আগের মতোই অব্যাহত থাকবে।

এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খুব দ্রুতই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সব ধরনের চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে বলে আশা প্রকাশ করেন ইয়াও ওয়েন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে বর্তমানে রোহিঙ্গার সংখ্যা ১২ লাখেরও বেশি। এরমধ্যে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী কয়েক মাসের মধ্যে ৮ লাখ রোহিঙ্গা এসেছে।

সরকার অবশ্য বলে আসছে, নতুন করে আর একজন রোহিঙ্গাকেও বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়ার মতো অবস্থায় নেই। এরপরও নতুন করে রোহিঙ্গা আসা থেমে নেই। বাংলাদেশ সরকারের হিসেবে, গত দেড় মাসে নতুন এমন অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা ৮ হাজারেরও বেশি। তবে স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, এর সংখ্যা দ্বিগুণ।