মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিপিএ ৫ পেলেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন

ছবি-সংগৃহীত

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন শিক্ষার্থী। গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী। সেই হিসাবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ৫৩ হাজার ৫৪৬ জন।

আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করা হয়।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার ফলাফলের সারসংক্ষেপ সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।

ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কিছুটা কমেছে।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী আট দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

সূচি অনুযায়ী মোট ৬১ বিষয়ের পরীক্ষা গ্রহণ বাকি ছিল। বিভিন্ন বিভাগের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) বিভিন্ন বিষয় থাকায় এতগুলো পরীক্ষা স্থগিত এবং পরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তা বাতিল করা হয়।

জনপ্রিয়

জিপিএ ৫ পেলেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন

প্রকাশের সময় : ০৪:২৯:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন শিক্ষার্থী। গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী। সেই হিসাবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ৫৩ হাজার ৫৪৬ জন।

আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করা হয়।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার ফলাফলের সারসংক্ষেপ সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।

ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কিছুটা কমেছে।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী আট দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

সূচি অনুযায়ী মোট ৬১ বিষয়ের পরীক্ষা গ্রহণ বাকি ছিল। বিভিন্ন বিভাগের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) বিভিন্ন বিষয় থাকায় এতগুলো পরীক্ষা স্থগিত এবং পরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তা বাতিল করা হয়।