শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রামদা নিয়ে টিকটক, যুবদল নেতাসহ আটক ৫

ছবি-সংগৃহীত

নোয়াখালী সদর উপজেলায় ইউনিয়ন যুবদলের এক আহ্বায়ক ও তার চার অনুসারীকে আটক করেছে যৌথবাহিনী। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি পাইপগান, একটি রামদা, দুটি ছুরি ও সাতটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

মঙ্গলবার ভোরে চরমটুয়া ইউনিয়ন থেকে তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন নোয়াখালী সেনাক্যাম্পের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিফাত আনোয়ার।

গ্রেপ্তাকৃতরা হলেন- সদর উপজেলার ১৯ নং পূর্ব চরমটুয়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক আবুল কালাম ওরফে কালন এবং তার অনুসারী একই ইউনিয়নের মেহরাজ (৪৬), মো. লিটন (৩২), মো.সাদ্দাম (২৬) ও আবির মিয়া (১৮)।

স্থানীয়রা বলছেন, কিছুদিন আগে উপজেলার ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক কালন তার কয়েকটি অবৈধ অস্ত্র অনুসারীদের কাছে রাখতে দেন। পরে ওই অনুসারীরা অস্ত্র নিয়ে ভিডিও করে টিকটকে পোস্ট দেন। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ স্থানীয়দের নজরে আসলে মেহরাজ, লিটনদের আটক করে যৌথবাহিনী। তাদের দেওয়া তথ্যে যুবদলের আহ্বায়ককে আটক করেন তারা।

নোয়াখালী সেনাক্যাম্পের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিফাত আনোয়ার বলেন, জেলার নিরীহ ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমণকারী সন্ত্রাসীসহ সব অস্ত্রধারী ও অবৈধ মাদক কারবারিদের আটক এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলমান আছে। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী চরমটুয়া এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানে আটকৃতদের সুধারাম মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়।

জনপ্রিয়

যশোরে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মানববন্ধন

রামদা নিয়ে টিকটক, যুবদল নেতাসহ আটক ৫

প্রকাশের সময় : ০৪:৪৪:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

নোয়াখালী সদর উপজেলায় ইউনিয়ন যুবদলের এক আহ্বায়ক ও তার চার অনুসারীকে আটক করেছে যৌথবাহিনী। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি পাইপগান, একটি রামদা, দুটি ছুরি ও সাতটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

মঙ্গলবার ভোরে চরমটুয়া ইউনিয়ন থেকে তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন নোয়াখালী সেনাক্যাম্পের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিফাত আনোয়ার।

গ্রেপ্তাকৃতরা হলেন- সদর উপজেলার ১৯ নং পূর্ব চরমটুয়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক আবুল কালাম ওরফে কালন এবং তার অনুসারী একই ইউনিয়নের মেহরাজ (৪৬), মো. লিটন (৩২), মো.সাদ্দাম (২৬) ও আবির মিয়া (১৮)।

স্থানীয়রা বলছেন, কিছুদিন আগে উপজেলার ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক কালন তার কয়েকটি অবৈধ অস্ত্র অনুসারীদের কাছে রাখতে দেন। পরে ওই অনুসারীরা অস্ত্র নিয়ে ভিডিও করে টিকটকে পোস্ট দেন। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ স্থানীয়দের নজরে আসলে মেহরাজ, লিটনদের আটক করে যৌথবাহিনী। তাদের দেওয়া তথ্যে যুবদলের আহ্বায়ককে আটক করেন তারা।

নোয়াখালী সেনাক্যাম্পের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিফাত আনোয়ার বলেন, জেলার নিরীহ ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমণকারী সন্ত্রাসীসহ সব অস্ত্রধারী ও অবৈধ মাদক কারবারিদের আটক এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলমান আছে। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী চরমটুয়া এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানে আটকৃতদের সুধারাম মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়।