সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ৫৮৯ জনকে চাকরিচ্যুত করল

এসআইবিএল লোগো।

প্রবেশনারি সময়কালে থাকা ৫৮৯ জনকে চাকরিচ্যুত করল বেসরকারি খাতের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল)। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) প্রত্যেককে আলাদাভাবে চিঠি দিয়ে চাকরিচ্যুতির বিষয়টি জানানো হয়েছে।

জানা গেছে, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ও সনদ যাচাই ছাড়াই চট্টগ্রামের পটিয়ার এসব বাসিন্দাকে চলতি বছর নিয়োগ দেওয়া হয়।

ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, এসআইবিএলের মোট জনবল ৪ হাজার ৭৫০ জন। এর মধ্যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয় ২ হাজার জনকে। ২০১৭ সালে এস আলম গ্রুপ ব্যাংকটি দখলে নেওয়ার পর এসব নিয়োগ হয়। যাদের বেশির ভাগ চট্টগ্রামের পটিয়ার বাসিন্দা।

এস আলমের বাড়ির সামনে রাখা চাকরির বক্সে সিভি জমা দিয়ে তারা চাকরি পেয়েছেন। এভাবে নিয়োগ পাওয়া অন্যদের বিষয়েও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানায় সূত্রটি।

এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকের চলতি দায়িত্বে থাকা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফোরকানুল্লাহকে মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি ধরেননি।

ব্যাংকটির অন্য একজন কর্মকর্তা বলেন, ন্যূনতম যোগ্যতা যাচাই ছাড়াই অপ্রয়োজনীয় অনেক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি এমন যে, অনেক শাখায় বসার জায়গা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে না। নানাভাবে তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। শৃঙ্খলা ফেরাতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ১০ নম্বর শর্তের আলোকে তাদের ছাঁটাই করা হলো। এর মাধ্যমে ব্যাংকের ব্যয় সংকোচন হবে।

জনপ্রিয়

এই শীতে গাজরের উপকারিতা

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ৫৮৯ জনকে চাকরিচ্যুত করল

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৬:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪

প্রবেশনারি সময়কালে থাকা ৫৮৯ জনকে চাকরিচ্যুত করল বেসরকারি খাতের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল)। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) প্রত্যেককে আলাদাভাবে চিঠি দিয়ে চাকরিচ্যুতির বিষয়টি জানানো হয়েছে।

জানা গেছে, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ও সনদ যাচাই ছাড়াই চট্টগ্রামের পটিয়ার এসব বাসিন্দাকে চলতি বছর নিয়োগ দেওয়া হয়।

ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, এসআইবিএলের মোট জনবল ৪ হাজার ৭৫০ জন। এর মধ্যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয় ২ হাজার জনকে। ২০১৭ সালে এস আলম গ্রুপ ব্যাংকটি দখলে নেওয়ার পর এসব নিয়োগ হয়। যাদের বেশির ভাগ চট্টগ্রামের পটিয়ার বাসিন্দা।

এস আলমের বাড়ির সামনে রাখা চাকরির বক্সে সিভি জমা দিয়ে তারা চাকরি পেয়েছেন। এভাবে নিয়োগ পাওয়া অন্যদের বিষয়েও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানায় সূত্রটি।

এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকের চলতি দায়িত্বে থাকা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফোরকানুল্লাহকে মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি ধরেননি।

ব্যাংকটির অন্য একজন কর্মকর্তা বলেন, ন্যূনতম যোগ্যতা যাচাই ছাড়াই অপ্রয়োজনীয় অনেক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি এমন যে, অনেক শাখায় বসার জায়গা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে না। নানাভাবে তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। শৃঙ্খলা ফেরাতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ১০ নম্বর শর্তের আলোকে তাদের ছাঁটাই করা হলো। এর মাধ্যমে ব্যাংকের ব্যয় সংকোচন হবে।