শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেনাবাহিনী-পুলিশের গাড়িতে আগুন, গ্রেপ্তার ৩

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কচুক্ষেত ও মিরপুর-১৪ এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর এবং আগুন দেওয়ার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তাররা হলেন- রিফাত, হৃদয় ও ইয়াসিন।

গতকাল শুক্রবার (১ নভেম্বর) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, রাজধানীর কচুক্ষেত এবং মিরপুর-১৪ এলাকায় গত ৩১ অক্টোবর দুষ্কৃতকারীরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর এবং পরে আগুন দিয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আক্রমণ ও সরকারি সম্পত্তি ধ্বংসের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনার পর থেকে যৌথ অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে রিফাত, হৃদয় এবং ইয়াসিন নামক তিন দুষ্কৃতকারীকে ভাষানটেক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য ভাষানটেক থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

পরিকল্পিতভাবে সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন দেওয়া, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং সরকারি সম্পদ বিনষ্টকারী এই দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে আইএসপিআর।

জনপ্রিয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন রাশেদ খান, মির্জা ফখরুলের যে বার্তা

সেনাবাহিনী-পুলিশের গাড়িতে আগুন, গ্রেপ্তার ৩

প্রকাশের সময় : ০৯:০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪

রাজধানীর কচুক্ষেত ও মিরপুর-১৪ এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর এবং আগুন দেওয়ার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তাররা হলেন- রিফাত, হৃদয় ও ইয়াসিন।

গতকাল শুক্রবার (১ নভেম্বর) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, রাজধানীর কচুক্ষেত এবং মিরপুর-১৪ এলাকায় গত ৩১ অক্টোবর দুষ্কৃতকারীরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর এবং পরে আগুন দিয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আক্রমণ ও সরকারি সম্পত্তি ধ্বংসের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনার পর থেকে যৌথ অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে রিফাত, হৃদয় এবং ইয়াসিন নামক তিন দুষ্কৃতকারীকে ভাষানটেক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য ভাষানটেক থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

পরিকল্পিতভাবে সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন দেওয়া, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং সরকারি সম্পদ বিনষ্টকারী এই দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে আইএসপিআর।