শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টেকনাফে রোহিঙ্গাসহ ৯ জনকে অপহরণ

টেকনাফ মডেল থানা।

কক্সবাজারের টেকনাফে ৯ জন কৃষক অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। অপহরণের পর তাদের পাহাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে সাতজন স্থানীয় এবং দুইজন রোহিঙ্গা।

আজ শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কানজরপাড়ার করাচি পাড়া পাহাড়ি এলাকা থেকে তাদের অপহরণ করা হয়।

অপহৃতরা হলেন- নুরুল ইসলামের ছেলে আনোয়ার, বাঁচা মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন, জালাল আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিন, আবুল হোছনের ছেলে আবু বকর, নুরুল আলমের ছেলে মুহাম্মদ আলম, আজিজুর রহমানের ছেলে কফিল ও নুরুল হোছন। তবে দুই রোহিঙ্গার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।

হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমেদ আনোয়ারী জানান, স্থানীয় ৭ জন কৃষক অপহরণ হয়েছে বলে শুনেছি, পাহাড়ের পাদদেশে ক্ষেত খামারে কাজ করার সময় তাদেরকে অপহরণকারীরা ধরে নিয়ে যায়। বিষয়টি টেকনাফ মডেল থানা পুলিশকে অবহিত করেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে বলে আমাকে জানিয়েছেন।

টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, বিষয়টি জানার পর পুলিশ উদ্ধার অভিযানে কাজ করছেন।

কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগীদের তথ্য বলছে, এ নিয়ে গত একবছরে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৩৬ জন অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৮১ জন স্থানীয় বাসিন্দা, ৫৪ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৬৯ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন।

জনপ্রিয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন রাশেদ খান, মির্জা ফখরুলের যে বার্তা

টেকনাফে রোহিঙ্গাসহ ৯ জনকে অপহরণ

প্রকাশের সময় : ১১:০২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফে ৯ জন কৃষক অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। অপহরণের পর তাদের পাহাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে সাতজন স্থানীয় এবং দুইজন রোহিঙ্গা।

আজ শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কানজরপাড়ার করাচি পাড়া পাহাড়ি এলাকা থেকে তাদের অপহরণ করা হয়।

অপহৃতরা হলেন- নুরুল ইসলামের ছেলে আনোয়ার, বাঁচা মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন, জালাল আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিন, আবুল হোছনের ছেলে আবু বকর, নুরুল আলমের ছেলে মুহাম্মদ আলম, আজিজুর রহমানের ছেলে কফিল ও নুরুল হোছন। তবে দুই রোহিঙ্গার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।

হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমেদ আনোয়ারী জানান, স্থানীয় ৭ জন কৃষক অপহরণ হয়েছে বলে শুনেছি, পাহাড়ের পাদদেশে ক্ষেত খামারে কাজ করার সময় তাদেরকে অপহরণকারীরা ধরে নিয়ে যায়। বিষয়টি টেকনাফ মডেল থানা পুলিশকে অবহিত করেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে বলে আমাকে জানিয়েছেন।

টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, বিষয়টি জানার পর পুলিশ উদ্ধার অভিযানে কাজ করছেন।

কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগীদের তথ্য বলছে, এ নিয়ে গত একবছরে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৩৬ জন অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৮১ জন স্থানীয় বাসিন্দা, ৫৪ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৬৯ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন।