মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস এলাকায় অবৈধ স্থাপনা ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধ

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময়  কেরানীগঞ্জের আগানগর গার্মেন্টস পল্লী ছিল দুর্নীতি, লুটপাট, চাঁদাবাজি আর দখলদারদের  আখড়ার স্থল। ছোট বড় সকল ব্যবসায়ী চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। গার্মেন্টস এলাকার সমস্ত রাস্তাগুলোতে টং ঘর বসিয়ে প্রতিদিন আদায় করা হতো লক্ষ লক্ষ টাকা । এছাড়া বিভিন্ন মার্কেটে মার্কেটে অবৈধ দোকানপাট সহ বিভিন্ন জুয়ার আসর বসানো হতো নিয়মিত। যারা এই প্রতিবাদ করত তাদেরকে মামলা হামলা সহ উচ্ছেদ করে দেয়া হতো এলাকা থেকে । আর এই কর্মকান্ড পরিচালনা করত কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ীর আওয়ামী লীগের সমর্থিত তথাকথিত কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীরা এর সাথে জড়িত ছিল। বিশেষ করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানের দাপটে এবং তার অস্ত্রের ভয়ে মুখ খুলতে পারেনি সাধারণ নিরহ দোকানের মালিকরা । চাঁদা না দিলেই তাকে দেখানো হতো অস্ত্র। অনেকেই নিরবে ও ভয়ে তাকে চাঁদা দিয়েছে।
এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ী ও জনগণ এই প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন, প্রায় চার শত টি অবৈধ দোকানপাট বসিয়ে নিয়মিত লোকজন রেখে চাঁদা আদায় করতো মিজানের গ্রুপ। এছাড়া বিভিন্ন মার্কেটের দোকানের জ্ঞান দরবার নিয়ে ছিল তার নিয়মিত রমরমা ব্যবসা। এলাকাবাসী আরো জানিয়েছে  আওয়ামী লীগের এই নেতা বিভিন্ন দোকানের মালিকের কাছে সুদের ব্যবসা করতেন । তিনি এলাকার সুদ খোর নামেও পরিচিত । এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুর রহিম, জয়নাল, ফারুক, কবির,জামান, রতন, দুলাল, জলিল, রশিদ সহ কালিগঞ্জ  এলাকাবাসী আকবর মিয়া, নুরুল ইসলাম, শফিক, রনি, কাজী আবুল সহ শতাধিক ব্যক্তি এই প্রতিনিধি প্রতিবেদন তৈরীর সময় এই প্রতিনিধিকে এই ধরনের অভিযোগ করেছেন । তারা আরো অভিযোগ করেছেন বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদেরও রাজনৈতিক দলীয় পরিচয় দিতে তারা বাধা দিতেন । যারা ভিন্ন মতের শ্রমিক বা রাজনীতিতে পছন্দ করতেন তাদেরকে আলাদা করে বিভিন্ন মামলায় আসামি করা হতো নেতাদের নির্দেশে। কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস পল্লীর বিভিন্ন দোকানদার ও মাল ক্রয় করতে আসা অনেক ব্যবসায়ী জানান যে, আওয়ামী লীগের সময় নদীর পাড়ে জেলা পরিষদ মার্কেট এলাকা আগানগর ছোট মসজিদ রোড নগর মহল পাইলা পট্টি , কালিগঞ্জ বাঘা বাড়ী, নূরু মার্কেট এলাকা, আগানগর এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় ছিল চাঁদাবাজি রাজত্ব। আর এই রাজত্বের নেতৃত্বে ছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজান ওরফে  সুদ খোর  মিজান ।
স্থানীয় জেলা পরিষদ মার্কেট মসজিদের মুসল্লিরা অভিযোগ করেছেন যে, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আওয়ামী লীগ নেতারা জেলা পরিষদ মার্কেটের বরাদ্দকৃত জায়গা বিক্রি করে মসজিদের টাকা লুটপাট করেছে । এ বিষয়ে ওই সময়ে জেলা পরিষদ মার্কেটের সাধারণ মুসল্লীরা প্রতিবাদ করলে তাদেরকে গালিগালাজ সহ তৎকালীন ইমাম সাহেবকেও লাঞ্ছিত করার ঘটনা ঘটেছিল । এলাকাবাসী অবিলম্বে মসজিদের বরাদ্দকৃত জায়গার দোকান ঘর উচ্ছেদ সহ মসজিদের জায়গা ফিরিয়ে দেওয়া সহ মসজিদের বিক্রয়কৃত সম্পত্তির টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি করেছে চাঁদাবাজ মিজানের কাছে । অন্যথায় এলাকাবাসী তার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবে বলে জানিয়েছেন।
এদিকে বর্তমান কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস  ব্যবসায়ী ও দোকান মালিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতি হাজী আনোয়ার হোসেন এই প্রতিনিধিকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন যে, বাংলাদেশের লোকাল গার্মেন্টস হিসেবে পরিচিত কেরানীগঞ্জের গুদারাঘাট আগানগর ও কালীগঞ্জ এলাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর থেকেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুন রায় চৌধুরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশে সাধারণ ব্যবসায়ীদের সাথে নিয়ে সমস্ত ফুটপাত ও অবৈধ দখলকৃত টং ঘর , মাদকদ্রব্য বেচাকেনা সহ বিভিন্ন অন্যায় অপকর্মের বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ও দোকান মালিক সমবায় সমিতির কমিটির সকল সদস্য সহ স্থানীয় আগানগর এলাকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সামাজিক সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ সহ মুরুব্বিদের পরামর্শ নিয়ে  ঐক্যবদ্ধভাবে গার্মেন্টস এলাকায় রাস্তার দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা  উচ্ছেদ করা হয়েছে । অনেকে সাধারণ মানুষ আটক করে পুলিশে দিয়েছে । আবার অনেক মাদক বিক্রেতাকে কমিটির পক্ষ থেকে  আটক করে পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে । সমিতির পক্ষ থেকে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে সমিতির আনসার সদস্যদের মাধ্যমে এই কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে । তিনি বলেন গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যবসায়ী এলাকার যানবাহন চলাচল  ও ব্যবসায়ীদের নির্বিঘ্নে কেনাকাটার স্বার্থে ও যাতায়াতের স্বার্থে সুন্দর পরিবেশ রক্ষার্থে সমিতির পক্ষ থেকে সকল ধরনের কল্যাণমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার প্রস্তুতি রয়েছে । যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডে বাধা দিবেন তাদের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
তিনি বলেন কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস এলাকার ব্যবসায়ী বান্ধব পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে সমিতির সদস্যরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছেন । যারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময় এলাকায় চাঁদাবাজি সন্ত্রাস লুটপাট করেছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করবে এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ী ও সচেতন মহল । কোনভাবেই এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা অবনতি  হতে দেওয়া হবে না। ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য সাধারণ ব্যবসায়ীরা কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ী মালিক সমিতি কে সবাই সমর্থন করছেন এবং সহযোগিতায় করছেন । যারা সমিতির কর্মকান্ডের সাথে সার্বিক সহযোগিতা করছেন তাদেরকে তিনি ধন্যবাদ জানান।
জনপ্রিয়

১০ দলীয় সমঝোতায় সিরাজগঞ্জের তিন আসনে এনসিপির প্রার্থিতা প্রত্যাহার

কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস এলাকায় অবৈধ স্থাপনা ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধ

প্রকাশের সময় : ১০:২১:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময়  কেরানীগঞ্জের আগানগর গার্মেন্টস পল্লী ছিল দুর্নীতি, লুটপাট, চাঁদাবাজি আর দখলদারদের  আখড়ার স্থল। ছোট বড় সকল ব্যবসায়ী চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। গার্মেন্টস এলাকার সমস্ত রাস্তাগুলোতে টং ঘর বসিয়ে প্রতিদিন আদায় করা হতো লক্ষ লক্ষ টাকা । এছাড়া বিভিন্ন মার্কেটে মার্কেটে অবৈধ দোকানপাট সহ বিভিন্ন জুয়ার আসর বসানো হতো নিয়মিত। যারা এই প্রতিবাদ করত তাদেরকে মামলা হামলা সহ উচ্ছেদ করে দেয়া হতো এলাকা থেকে । আর এই কর্মকান্ড পরিচালনা করত কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ীর আওয়ামী লীগের সমর্থিত তথাকথিত কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীরা এর সাথে জড়িত ছিল। বিশেষ করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানের দাপটে এবং তার অস্ত্রের ভয়ে মুখ খুলতে পারেনি সাধারণ নিরহ দোকানের মালিকরা । চাঁদা না দিলেই তাকে দেখানো হতো অস্ত্র। অনেকেই নিরবে ও ভয়ে তাকে চাঁদা দিয়েছে।
এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ী ও জনগণ এই প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন, প্রায় চার শত টি অবৈধ দোকানপাট বসিয়ে নিয়মিত লোকজন রেখে চাঁদা আদায় করতো মিজানের গ্রুপ। এছাড়া বিভিন্ন মার্কেটের দোকানের জ্ঞান দরবার নিয়ে ছিল তার নিয়মিত রমরমা ব্যবসা। এলাকাবাসী আরো জানিয়েছে  আওয়ামী লীগের এই নেতা বিভিন্ন দোকানের মালিকের কাছে সুদের ব্যবসা করতেন । তিনি এলাকার সুদ খোর নামেও পরিচিত । এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুর রহিম, জয়নাল, ফারুক, কবির,জামান, রতন, দুলাল, জলিল, রশিদ সহ কালিগঞ্জ  এলাকাবাসী আকবর মিয়া, নুরুল ইসলাম, শফিক, রনি, কাজী আবুল সহ শতাধিক ব্যক্তি এই প্রতিনিধি প্রতিবেদন তৈরীর সময় এই প্রতিনিধিকে এই ধরনের অভিযোগ করেছেন । তারা আরো অভিযোগ করেছেন বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদেরও রাজনৈতিক দলীয় পরিচয় দিতে তারা বাধা দিতেন । যারা ভিন্ন মতের শ্রমিক বা রাজনীতিতে পছন্দ করতেন তাদেরকে আলাদা করে বিভিন্ন মামলায় আসামি করা হতো নেতাদের নির্দেশে। কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস পল্লীর বিভিন্ন দোকানদার ও মাল ক্রয় করতে আসা অনেক ব্যবসায়ী জানান যে, আওয়ামী লীগের সময় নদীর পাড়ে জেলা পরিষদ মার্কেট এলাকা আগানগর ছোট মসজিদ রোড নগর মহল পাইলা পট্টি , কালিগঞ্জ বাঘা বাড়ী, নূরু মার্কেট এলাকা, আগানগর এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় ছিল চাঁদাবাজি রাজত্ব। আর এই রাজত্বের নেতৃত্বে ছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজান ওরফে  সুদ খোর  মিজান ।
স্থানীয় জেলা পরিষদ মার্কেট মসজিদের মুসল্লিরা অভিযোগ করেছেন যে, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আওয়ামী লীগ নেতারা জেলা পরিষদ মার্কেটের বরাদ্দকৃত জায়গা বিক্রি করে মসজিদের টাকা লুটপাট করেছে । এ বিষয়ে ওই সময়ে জেলা পরিষদ মার্কেটের সাধারণ মুসল্লীরা প্রতিবাদ করলে তাদেরকে গালিগালাজ সহ তৎকালীন ইমাম সাহেবকেও লাঞ্ছিত করার ঘটনা ঘটেছিল । এলাকাবাসী অবিলম্বে মসজিদের বরাদ্দকৃত জায়গার দোকান ঘর উচ্ছেদ সহ মসজিদের জায়গা ফিরিয়ে দেওয়া সহ মসজিদের বিক্রয়কৃত সম্পত্তির টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি করেছে চাঁদাবাজ মিজানের কাছে । অন্যথায় এলাকাবাসী তার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবে বলে জানিয়েছেন।
এদিকে বর্তমান কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস  ব্যবসায়ী ও দোকান মালিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতি হাজী আনোয়ার হোসেন এই প্রতিনিধিকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন যে, বাংলাদেশের লোকাল গার্মেন্টস হিসেবে পরিচিত কেরানীগঞ্জের গুদারাঘাট আগানগর ও কালীগঞ্জ এলাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর থেকেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুন রায় চৌধুরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশে সাধারণ ব্যবসায়ীদের সাথে নিয়ে সমস্ত ফুটপাত ও অবৈধ দখলকৃত টং ঘর , মাদকদ্রব্য বেচাকেনা সহ বিভিন্ন অন্যায় অপকর্মের বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ও দোকান মালিক সমবায় সমিতির কমিটির সকল সদস্য সহ স্থানীয় আগানগর এলাকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সামাজিক সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ সহ মুরুব্বিদের পরামর্শ নিয়ে  ঐক্যবদ্ধভাবে গার্মেন্টস এলাকায় রাস্তার দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা  উচ্ছেদ করা হয়েছে । অনেকে সাধারণ মানুষ আটক করে পুলিশে দিয়েছে । আবার অনেক মাদক বিক্রেতাকে কমিটির পক্ষ থেকে  আটক করে পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে । সমিতির পক্ষ থেকে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে সমিতির আনসার সদস্যদের মাধ্যমে এই কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে । তিনি বলেন গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যবসায়ী এলাকার যানবাহন চলাচল  ও ব্যবসায়ীদের নির্বিঘ্নে কেনাকাটার স্বার্থে ও যাতায়াতের স্বার্থে সুন্দর পরিবেশ রক্ষার্থে সমিতির পক্ষ থেকে সকল ধরনের কল্যাণমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার প্রস্তুতি রয়েছে । যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডে বাধা দিবেন তাদের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
তিনি বলেন কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস এলাকার ব্যবসায়ী বান্ধব পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে সমিতির সদস্যরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছেন । যারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময় এলাকায় চাঁদাবাজি সন্ত্রাস লুটপাট করেছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করবে এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ী ও সচেতন মহল । কোনভাবেই এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা অবনতি  হতে দেওয়া হবে না। ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য সাধারণ ব্যবসায়ীরা কেরানীগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ী মালিক সমিতি কে সবাই সমর্থন করছেন এবং সহযোগিতায় করছেন । যারা সমিতির কর্মকান্ডের সাথে সার্বিক সহযোগিতা করছেন তাদেরকে তিনি ধন্যবাদ জানান।