সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ক্লোজআপ তারকা সালমার ক্ষোভ প্রকাশ

  • বিনোদন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৫৫:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ১০৮

ছবি-সংগৃহীত

দেশের প্রতিকূল অবস্থায় গরীব-দুখী মানুষদের পাশে দাঁড়ান ক্লোজআপ তারকা সালমা। সাম্প্রতিক দেশে দেশের বন্যা পরিস্থিতির সময়েও তিনি নানা ভাবে সহেযোগীতা করেন বানভাসিদের। তবে সালমা যে গান দিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছেন সে অঙ্গনের মানুষদের নিয়ে কেউ ভাবছে না বলে জানান।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, করোনাকালের চেয়েও অনেকে দুর্দিন কাটাচ্ছে। একজন শিল্পী তো একা নন, অনেক বাদ্যযন্ত্রশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীতায়োজক– সবাইকে নিয়েই তার পথচলা। তাই গানের ভুবন যখন থমকে থাকে, তখন অনেকে বেকার হয়ে পড়েন। আশপাশে চোখ বুলিয়ে দেখুন, শিল্পী, মিউজিশিয়ানদের প্রায় সবাই বেকার বসে আছে। কোনো শো নেই।

তিনি আরও বলেন, বছরের এ সময়টা হলো স্টেজ শোর মৌসুম। মাত্র তিন থেকে চার মাস এ মৌসুম থাকে। এরপর বর্ষা-বাদলের দিন এলেই, সেভাবে আর কোনো আয়োজন হয় না। অথচ এ নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে এসেও আমরা কোনো শো করতে পারছি না। আগামী দিনগুলো কী হবে, সেটাও কেউ বলতে পারছেন না। প্রতিদিন মিউজিশিয়ানরা ফোনে খোঁজ নিচ্ছেন, কোনো শো আছে কিনা। যখনই বলছি নেই, তারা হতাশ হয়ে ফোন রেখে দিচ্ছেন। বুঝতে পারছি, তারা কতটা আর্থিক সমস্যা ও দুশ্চিন্তায় দিন কাটাছেন।

সালমার কথায়, এই যে এখন এত এত বিষয় নিয়ে মানুষ কথা বলছেন, এটা-সেটা এমন নয় অমন হওয়া উচিত, এই খাতে এই বরাদ্দ চাই, এই সংশোধন, এই সংস্কার– এত কথা হচ্ছে, কিন্তু শিল্পীদের কথা কেউ ভাবছেই না। গানের ভুবনের হাজার হাজার মানুষরা থেকে যাচ্ছেন আলোচনার বাইরে।

জনপ্রিয়

জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে বিজিবিকে প্রস্তুতির নির্দেশ

ক্লোজআপ তারকা সালমার ক্ষোভ প্রকাশ

প্রকাশের সময় : ০৫:৫৫:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

দেশের প্রতিকূল অবস্থায় গরীব-দুখী মানুষদের পাশে দাঁড়ান ক্লোজআপ তারকা সালমা। সাম্প্রতিক দেশে দেশের বন্যা পরিস্থিতির সময়েও তিনি নানা ভাবে সহেযোগীতা করেন বানভাসিদের। তবে সালমা যে গান দিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছেন সে অঙ্গনের মানুষদের নিয়ে কেউ ভাবছে না বলে জানান।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, করোনাকালের চেয়েও অনেকে দুর্দিন কাটাচ্ছে। একজন শিল্পী তো একা নন, অনেক বাদ্যযন্ত্রশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীতায়োজক– সবাইকে নিয়েই তার পথচলা। তাই গানের ভুবন যখন থমকে থাকে, তখন অনেকে বেকার হয়ে পড়েন। আশপাশে চোখ বুলিয়ে দেখুন, শিল্পী, মিউজিশিয়ানদের প্রায় সবাই বেকার বসে আছে। কোনো শো নেই।

তিনি আরও বলেন, বছরের এ সময়টা হলো স্টেজ শোর মৌসুম। মাত্র তিন থেকে চার মাস এ মৌসুম থাকে। এরপর বর্ষা-বাদলের দিন এলেই, সেভাবে আর কোনো আয়োজন হয় না। অথচ এ নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে এসেও আমরা কোনো শো করতে পারছি না। আগামী দিনগুলো কী হবে, সেটাও কেউ বলতে পারছেন না। প্রতিদিন মিউজিশিয়ানরা ফোনে খোঁজ নিচ্ছেন, কোনো শো আছে কিনা। যখনই বলছি নেই, তারা হতাশ হয়ে ফোন রেখে দিচ্ছেন। বুঝতে পারছি, তারা কতটা আর্থিক সমস্যা ও দুশ্চিন্তায় দিন কাটাছেন।

সালমার কথায়, এই যে এখন এত এত বিষয় নিয়ে মানুষ কথা বলছেন, এটা-সেটা এমন নয় অমন হওয়া উচিত, এই খাতে এই বরাদ্দ চাই, এই সংশোধন, এই সংস্কার– এত কথা হচ্ছে, কিন্তু শিল্পীদের কথা কেউ ভাবছেই না। গানের ভুবনের হাজার হাজার মানুষরা থেকে যাচ্ছেন আলোচনার বাইরে।