সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান

ছবি-সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় জামিন পেয়েছেন সাংবাদিক শফিক রেহমান।বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন তিনি। পরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এসময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মিথ্যা মামলা দিয়েছিল শেখ হাসিনা। আজকে জামিন দিয়েছে আদালত। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ যাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা আছে তাদের মামলা বাতিল করুন।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন ডিবির এক পরিদর্শক। এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল গ্রেপ্তার করা হয় শফিক রেহমান। পরে পাঁচ মাস কারাগারে থাকতে হয়েছিল তাকে। পাঁচ মাস কারাবাসের পর মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে আসেন শফিক রেহমান। গেল বছর এ মামলায় শফিক রেহমানসহ পাঁচজনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য চারজন হলেন আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

জনপ্রিয়

ঢাকা-করাচি সরাসরি ফ্লাইট চালু জানুয়ারিতে

জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান

প্রকাশের সময় : ০২:১৩:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় জামিন পেয়েছেন সাংবাদিক শফিক রেহমান।বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন তিনি। পরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এসময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মিথ্যা মামলা দিয়েছিল শেখ হাসিনা। আজকে জামিন দিয়েছে আদালত। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ যাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা আছে তাদের মামলা বাতিল করুন।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন ডিবির এক পরিদর্শক। এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল গ্রেপ্তার করা হয় শফিক রেহমান। পরে পাঁচ মাস কারাগারে থাকতে হয়েছিল তাকে। পাঁচ মাস কারাবাসের পর মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে আসেন শফিক রেহমান। গেল বছর এ মামলায় শফিক রেহমানসহ পাঁচজনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য চারজন হলেন আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।