শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান, রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন

ছবি-সংগৃহীত

জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছেন রাষ্ট্রপক্ষ।আজ সোমবার (২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনিক আর হক। এ বিষয়ে আগামী রবিবার (৮ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শুনানি হবে।

এর আগে ২০২০ সালের ১০ মার্চ জয় বাংলাকে জাতীয় শ্লোগান ঘোষণা করে রায় দেন বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।

জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা চেয়ে ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা রিটের শুনানি শেষে এই রায় দেন আদালত। অন্যদিকে ১৫ আগস্টকে ‘জাতীয় শোক’ দিবসের ছুটি ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

২০০৯ সালে ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করে হাইকোর্ট। যা এতদিন পালিত হয়ে আসছিল। তবে চলতি বছর এটি পালন না করে স্থগিত করা হয়। এখন পুরো রায়টি স্থগিত চায় রাষ্ট্রপক্ষ।

জনপ্রিয়

যশোরে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মানববন্ধন

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান, রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন

প্রকাশের সময় : ১২:১৬:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছেন রাষ্ট্রপক্ষ।আজ সোমবার (২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনিক আর হক। এ বিষয়ে আগামী রবিবার (৮ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শুনানি হবে।

এর আগে ২০২০ সালের ১০ মার্চ জয় বাংলাকে জাতীয় শ্লোগান ঘোষণা করে রায় দেন বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।

জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা চেয়ে ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা রিটের শুনানি শেষে এই রায় দেন আদালত। অন্যদিকে ১৫ আগস্টকে ‘জাতীয় শোক’ দিবসের ছুটি ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

২০০৯ সালে ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করে হাইকোর্ট। যা এতদিন পালিত হয়ে আসছিল। তবে চলতি বছর এটি পালন না করে স্থগিত করা হয়। এখন পুরো রায়টি স্থগিত চায় রাষ্ট্রপক্ষ।