মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শাহজালালে ৫ যাত্রীর কাছ থেকে সাড়ে ৭ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় সাড়ে সাত কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাঁচ যাত্রীকে আটক করেছে বিমানবন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে তাদের আটক করা হয়।

মালয়েশিয়া হতে ঢাকাগামী একটি ফ্লাইটে ছিলেন ওই পাঁচ যাত্রী। তারা অভিনব কায়দায় ওয়েন্ডিং মেশিনের কয়েলের ভেতরে পাঁচটি স্বর্ণের বার, দুইটি স্বর্ণের টুকরা ও ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার লুকিয়ে রেখেছিলেন।

মঙ্গলবার কাস্টমস হাউস, ঢাকার কমিশনারের কাছে এ বিষয়ে গোপন সংবাদ আসে। পরে সংবাদের ভিত্তিতে কাস্টমস হাউস ঢাকার প্রিভেন্টিভ দল ও সংশ্লিষ্ট শিফটে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিমানবন্দরে সতর্ক অবস্থান নেয়।

এরপর মালয়েশিয়া থেকে আগত বিমান থেকে নামা সন্দেহভাজন ওই যাত্রীদের সাথে থাকা কম্বলে মোড়ানো ওয়েন্ডিং মেশিনে স্ক্যান করা হলে স্বর্ণগুলো দেখা যায়। সাত কেজি ওজনের স্বর্ণের দাম আনুমানিক সাড়ে ৭ কোটি টাকা। চোরাচালানের মাধ্যমে আনা স্বর্ণগুলো অভিযুক্তরা কোথা থেকে পেলেন তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

জনপ্রিয়

মোংলায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে প্রস্তুতি সভা

শাহজালালে ৫ যাত্রীর কাছ থেকে সাড়ে ৭ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ

প্রকাশের সময় : ১২:৪১:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় সাড়ে সাত কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাঁচ যাত্রীকে আটক করেছে বিমানবন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে তাদের আটক করা হয়।

মালয়েশিয়া হতে ঢাকাগামী একটি ফ্লাইটে ছিলেন ওই পাঁচ যাত্রী। তারা অভিনব কায়দায় ওয়েন্ডিং মেশিনের কয়েলের ভেতরে পাঁচটি স্বর্ণের বার, দুইটি স্বর্ণের টুকরা ও ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার লুকিয়ে রেখেছিলেন।

মঙ্গলবার কাস্টমস হাউস, ঢাকার কমিশনারের কাছে এ বিষয়ে গোপন সংবাদ আসে। পরে সংবাদের ভিত্তিতে কাস্টমস হাউস ঢাকার প্রিভেন্টিভ দল ও সংশ্লিষ্ট শিফটে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিমানবন্দরে সতর্ক অবস্থান নেয়।

এরপর মালয়েশিয়া থেকে আগত বিমান থেকে নামা সন্দেহভাজন ওই যাত্রীদের সাথে থাকা কম্বলে মোড়ানো ওয়েন্ডিং মেশিনে স্ক্যান করা হলে স্বর্ণগুলো দেখা যায়। সাত কেজি ওজনের স্বর্ণের দাম আনুমানিক সাড়ে ৭ কোটি টাকা। চোরাচালানের মাধ্যমে আনা স্বর্ণগুলো অভিযুক্তরা কোথা থেকে পেলেন তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।