রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টঙ্গীতে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ছবি-সংগৃহীত

টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা মাঠের দখলকে কেন্দ্র করে তাবলীগ জামাতের যোবায়ের ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় টঙ্গীতে ৪ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে বিজিবি জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ভোরে বিশ্ব ইজতেমা মাঠ দখলকে কেন্দ্র করে যোবায়ের ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজন মারা যাওয়ার খবর জানিয়েছে পুলিশ। এছাড়া অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু গ্রামের বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া (৭০) ও ঢাকার দক্ষিণখানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল (৬০)। আরেকজনের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

আহতরা হলেন—আ. রউফ (৫৫), মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪), ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২), সাহেদ (৪৪), উকিল মিয়া (৫৮), পান্ত (৫৫) টঙ্গী, খোরশেদ আলম (৫০) বেলাল (৩৪), আনোয়ার (৫০), আবু বক্কর (৫৯), আরিফুল ইসলাম (৫০), আনোয়ার (২৬), আনোয়ার (৭৬), ফোরকান আহমেদ (৩৫), আ. রউফ (৫৫) মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪),  ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২) ও সাহেদ (৪৪)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত ৩টার দিকে সাদপন্থিরা তুরাগ নদীর পশ্চিম তীর থেকে কামারপাড়া ব্রিজসহ বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে ইজতেমা মাঠে প্রবেশ করতে থাকেন। এ সময় মাঠের ভেতর থেকে যোবায়েরপন্থিরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। জবাবে সাদপন্থিরাও পাল্টা হামলা চালান। একপর্যায়ে সাদপন্থিরা মাঠে প্রবেশ করলে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে তিনজন নিহত ও শতাধিক মুসল্লি আহত হন।

জনপ্রিয়

প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

টঙ্গীতে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশের সময় : ০১:০৫:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪

টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা মাঠের দখলকে কেন্দ্র করে তাবলীগ জামাতের যোবায়ের ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় টঙ্গীতে ৪ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে বিজিবি জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ভোরে বিশ্ব ইজতেমা মাঠ দখলকে কেন্দ্র করে যোবায়ের ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজন মারা যাওয়ার খবর জানিয়েছে পুলিশ। এছাড়া অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু গ্রামের বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া (৭০) ও ঢাকার দক্ষিণখানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল (৬০)। আরেকজনের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

আহতরা হলেন—আ. রউফ (৫৫), মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪), ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২), সাহেদ (৪৪), উকিল মিয়া (৫৮), পান্ত (৫৫) টঙ্গী, খোরশেদ আলম (৫০) বেলাল (৩৪), আনোয়ার (৫০), আবু বক্কর (৫৯), আরিফুল ইসলাম (৫০), আনোয়ার (২৬), আনোয়ার (৭৬), ফোরকান আহমেদ (৩৫), আ. রউফ (৫৫) মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪),  ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২) ও সাহেদ (৪৪)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত ৩টার দিকে সাদপন্থিরা তুরাগ নদীর পশ্চিম তীর থেকে কামারপাড়া ব্রিজসহ বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে ইজতেমা মাঠে প্রবেশ করতে থাকেন। এ সময় মাঠের ভেতর থেকে যোবায়েরপন্থিরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। জবাবে সাদপন্থিরাও পাল্টা হামলা চালান। একপর্যায়ে সাদপন্থিরা মাঠে প্রবেশ করলে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে তিনজন নিহত ও শতাধিক মুসল্লি আহত হন।