রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রঙের তৈরি জিলাপিতে বিপজ্জনক বিষাক্ত হাইড্রোজ

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলায় বিশুদ্ধ ও নিরাপদ খাদ্য সকলের অধিকার নিশ্চিতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান। কিন্তু সাধারণ মানুষের নৈতিক অধিকার থেকে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সেই অধিকারকে হুমকির মুখে ফেলছে!

জিলাপিতে ক্ষতিকর রাসায়নিক রঙ (হাইড্রোজ) ব্যবহার করা হচ্ছে, যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। বুধবার(১৯শে মার্চ) বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে দুইটি হোটেল এ বিষাক্ত হাইড্রোজ ব্যবহারকারী খাদ্য যা ইফতারে ব্যবহৃত হয় এই দুইটি হোটেলকে ১৫ হাজার ও অন্যটিতে ৩ হাজার টাকা জরিমানা ও তা আদায় করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন মৌলভীবাজার জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ আল আমিন এবং অভিযানে সহায়তা করেন জুড়ি থানা পুলিশের একটি দল। মোঃ আল আমিন বলেন, এই ধরনের রাসায়নিক মিশ্রিত খাবার খেলে হতে পারে ক্যান্সারের মত মরনব্যাধী। এজন্য হোটেল মালিকদের সতর্ক করা হয় ভবিষ্যতে এমন কিছু হলে কোন ছাড় দেয়া হবে না। সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনা হবে। এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

জনপ্রিয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৫ কোটি টাকা মূল্যের ট্রাকভর্তি জীবিত গলদা চিংড়ি চুরি

রঙের তৈরি জিলাপিতে বিপজ্জনক বিষাক্ত হাইড্রোজ

প্রকাশের সময় : ০৪:০০:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলায় বিশুদ্ধ ও নিরাপদ খাদ্য সকলের অধিকার নিশ্চিতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান। কিন্তু সাধারণ মানুষের নৈতিক অধিকার থেকে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সেই অধিকারকে হুমকির মুখে ফেলছে!

জিলাপিতে ক্ষতিকর রাসায়নিক রঙ (হাইড্রোজ) ব্যবহার করা হচ্ছে, যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। বুধবার(১৯শে মার্চ) বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে দুইটি হোটেল এ বিষাক্ত হাইড্রোজ ব্যবহারকারী খাদ্য যা ইফতারে ব্যবহৃত হয় এই দুইটি হোটেলকে ১৫ হাজার ও অন্যটিতে ৩ হাজার টাকা জরিমানা ও তা আদায় করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন মৌলভীবাজার জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ আল আমিন এবং অভিযানে সহায়তা করেন জুড়ি থানা পুলিশের একটি দল। মোঃ আল আমিন বলেন, এই ধরনের রাসায়নিক মিশ্রিত খাবার খেলে হতে পারে ক্যান্সারের মত মরনব্যাধী। এজন্য হোটেল মালিকদের সতর্ক করা হয় ভবিষ্যতে এমন কিছু হলে কোন ছাড় দেয়া হবে না। সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনা হবে। এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।