শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তীব্র গরমে জনজীবন হাঁসফাঁস; বৃষ্টির আশায় ইস্তেখারা আদায়

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

তীব্র ঘড়া আর বৈরী আবহাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থা জনজীবন। বৃষ্টি না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে ফসল হাঁসফাঁস জনজীবন। পানির স্তর নিচে নেমে গিয়ে এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে তীব্র পানির সংকট। অসহনীয় গরমে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। তাই বৃষ্টির আশায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ সালাতুল ইস্তেখারা আদায় করেছেন মুসল্লিরা।

মঙ্গলবার ৮ এপ্রিল উপজেলার সদর ইউনিয়ন বাঘমারা জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ নামাজ আদায় অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ এ নামাজে প্রায় ৫শতাধিক মুসল্লি অংশ নেন। নামাজ শেষে বৃষ্টির আশা নিয়ে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন গাউছিয়া ছোবহানিয়া এরশাদিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মো: উসমান আলী। নামাজের ইমামতি করেন পূর্ব বাঘমারা মসজিদের ইমাম মাওলানা মিনহাজ উদ্দিন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিম বাঘমারা মসজিদের ইমাম মো. আব্দুল আহাদ, বাঘমারা মাদ্রাসা শিক্ষক হাফিজ তুহিন আহমদ, পুর্ব বাঘমারা মুয়াজ্জিন মো: মোশাহিদ আলী।

মুসল্লি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রচণ্ড তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শুস্ক হয়ে উঠেছে আমাদের প্রান প্রকৃতি। ফসল নষ্ট হচ্ছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার আশায় নামাজ আদায় করলাম।

এ বিষয়ে খতিব বলেন, দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ায় মানুষ পানির জন্য খুব কষ্ট পাচ্ছে, জনজীবন বিপদে আছে। আর এ বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় আমরা সালাতুল ইস্তেখারার নামাজ আদায় এর মাধ্যমে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছি। প্রকৃতির স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে জনজীবনে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা যায় এজন্য এ বিশেষ নামাজ।

জনপ্রিয়

টাঙ্গাইলের শাড়ি পরে বড়দিন উদযাপন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার

তীব্র গরমে জনজীবন হাঁসফাঁস; বৃষ্টির আশায় ইস্তেখারা আদায়

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

তীব্র ঘড়া আর বৈরী আবহাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থা জনজীবন। বৃষ্টি না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে ফসল হাঁসফাঁস জনজীবন। পানির স্তর নিচে নেমে গিয়ে এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে তীব্র পানির সংকট। অসহনীয় গরমে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। তাই বৃষ্টির আশায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ সালাতুল ইস্তেখারা আদায় করেছেন মুসল্লিরা।

মঙ্গলবার ৮ এপ্রিল উপজেলার সদর ইউনিয়ন বাঘমারা জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ নামাজ আদায় অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ এ নামাজে প্রায় ৫শতাধিক মুসল্লি অংশ নেন। নামাজ শেষে বৃষ্টির আশা নিয়ে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন গাউছিয়া ছোবহানিয়া এরশাদিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মো: উসমান আলী। নামাজের ইমামতি করেন পূর্ব বাঘমারা মসজিদের ইমাম মাওলানা মিনহাজ উদ্দিন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিম বাঘমারা মসজিদের ইমাম মো. আব্দুল আহাদ, বাঘমারা মাদ্রাসা শিক্ষক হাফিজ তুহিন আহমদ, পুর্ব বাঘমারা মুয়াজ্জিন মো: মোশাহিদ আলী।

মুসল্লি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রচণ্ড তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শুস্ক হয়ে উঠেছে আমাদের প্রান প্রকৃতি। ফসল নষ্ট হচ্ছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার আশায় নামাজ আদায় করলাম।

এ বিষয়ে খতিব বলেন, দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ায় মানুষ পানির জন্য খুব কষ্ট পাচ্ছে, জনজীবন বিপদে আছে। আর এ বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় আমরা সালাতুল ইস্তেখারার নামাজ আদায় এর মাধ্যমে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছি। প্রকৃতির স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে জনজীবনে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা যায় এজন্য এ বিশেষ নামাজ।