সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাগেরহাটে বিএনপি নেতাকে হত্যাকারী ও মদদদাতাদের আটকসহ বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

সোহেল রানা বাবু, বাগেরহাট প্রতিনিধি।।

বাগেরহাটের কচুয়ায় বিএনপি নেতা শওকত হোসেনকে নৃশংসভাবে হত্যাকারী ও মূল গডফাদারদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা সহ সাংগঠনিক ব্যবস্হা গ্রহনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে কচুয়া উপজেলাবাসী।

৯ এপ্রিল বুধবার সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাব এর সামনে এই মানববন্ধনে অসংখ্য নারী,পুরুষ অংশ নেয়।এসময়ে তারা হত্যাকারী ও তাদের গডফাদারদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

উল্যেখ্য গত ১১ ফেব্রুয়ারী কচুয়া উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ আফজাল গ্রুপের সঙ্গে লিয়াকত গ্রুপের স্হানীয় দেপাড়া বাজারে সংঘর্ষ হলে প্রতিপক্ষের হামলায় লিয়াকত ও তার ভাই শওকত সহ বেশ কয়েকজন আহত হন।আহতদেরকে প্রথমে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করলে লিয়াকত ও শওকত এর অবস্হা আশংকাজনক হওয়ায় তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।পরে অবস্হার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।সংঘর্ষের ঘটনার ১০ দিন পর ঢাকা মেডিকেলে গত ২১ ফেব্রুয়ারী সকালে চিকিৎসাধীন অবস্হায় মারা যান তিনি।তার মৃত্যু সংবাদ এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আবারও ওই এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দিলে আইনশৃংখলা বাহিনীর সঙ্গে সেনাবাহিনী যোগ দিয়ে পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।#

জনপ্রিয়

যশোর-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বিএনপির প্রার্থী নুরুজ্জামান লিটন

বাগেরহাটে বিএনপি নেতাকে হত্যাকারী ও মদদদাতাদের আটকসহ বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশের সময় : ১২:১০:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

সোহেল রানা বাবু, বাগেরহাট প্রতিনিধি।।

বাগেরহাটের কচুয়ায় বিএনপি নেতা শওকত হোসেনকে নৃশংসভাবে হত্যাকারী ও মূল গডফাদারদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা সহ সাংগঠনিক ব্যবস্হা গ্রহনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে কচুয়া উপজেলাবাসী।

৯ এপ্রিল বুধবার সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাব এর সামনে এই মানববন্ধনে অসংখ্য নারী,পুরুষ অংশ নেয়।এসময়ে তারা হত্যাকারী ও তাদের গডফাদারদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

উল্যেখ্য গত ১১ ফেব্রুয়ারী কচুয়া উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ আফজাল গ্রুপের সঙ্গে লিয়াকত গ্রুপের স্হানীয় দেপাড়া বাজারে সংঘর্ষ হলে প্রতিপক্ষের হামলায় লিয়াকত ও তার ভাই শওকত সহ বেশ কয়েকজন আহত হন।আহতদেরকে প্রথমে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করলে লিয়াকত ও শওকত এর অবস্হা আশংকাজনক হওয়ায় তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।পরে অবস্হার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।সংঘর্ষের ঘটনার ১০ দিন পর ঢাকা মেডিকেলে গত ২১ ফেব্রুয়ারী সকালে চিকিৎসাধীন অবস্হায় মারা যান তিনি।তার মৃত্যু সংবাদ এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আবারও ওই এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দিলে আইনশৃংখলা বাহিনীর সঙ্গে সেনাবাহিনী যোগ দিয়ে পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।#