বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শরণখোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা

শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধিঃ
বাগেরহাটের শরণখোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে ইয়ামনি (১২) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। সে দক্ষিণ রাজাপুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী ইলিয়াস হাওলাদারের মেয়ে এবং রায়েন্দা বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি নূরানী মাদ্রাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
২২ এপ্রিল সকালে মায়ের মোবাইল ব্যবহার নিয়ে কথাকাটাকাটির পর অভিমানে সে চালের মধ্যে রাখা বিষ ট্যাবলেট খেয়ে ফেলে। কিছুক্ষণ পর রুমে ছটফট করতে করতে ‘বাঁচাও বাঁচাও’ বলে কান্না শুরু করলে পরিবারের লোকজন তাকে শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক জানান, চালের মধ্যে ব্যবহৃত বিষ ট্যাবলেটের অ্যালুমিনিয়াম মাত্রা অনেক বেশি, যা দ্রুত মৃত্যু ঘটাতে পারে। তিনি এ ধরনের ট্যাবলেট ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেন।
শরণখোলা থানার ওসি মো. শহিদুল্লাহ জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা করা হয়েছে এবং অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
জনপ্রিয়

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী শতাধিক

শরণখোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা

প্রকাশের সময় : ০৫:৩১:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধিঃ
বাগেরহাটের শরণখোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে ইয়ামনি (১২) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। সে দক্ষিণ রাজাপুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী ইলিয়াস হাওলাদারের মেয়ে এবং রায়েন্দা বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি নূরানী মাদ্রাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
২২ এপ্রিল সকালে মায়ের মোবাইল ব্যবহার নিয়ে কথাকাটাকাটির পর অভিমানে সে চালের মধ্যে রাখা বিষ ট্যাবলেট খেয়ে ফেলে। কিছুক্ষণ পর রুমে ছটফট করতে করতে ‘বাঁচাও বাঁচাও’ বলে কান্না শুরু করলে পরিবারের লোকজন তাকে শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক জানান, চালের মধ্যে ব্যবহৃত বিষ ট্যাবলেটের অ্যালুমিনিয়াম মাত্রা অনেক বেশি, যা দ্রুত মৃত্যু ঘটাতে পারে। তিনি এ ধরনের ট্যাবলেট ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেন।
শরণখোলা থানার ওসি মো. শহিদুল্লাহ জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা করা হয়েছে এবং অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।