মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শ্রীনগরে সুমনা আলিফা এগ্রো ফার্মে কোরবানির ঈদের পশুর হাট প্রস্তুত

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার মজিদপুর দয়াহাটা ভূইচিত্র গ্রামে মানসম্মত গবাদি পশু লালন পালন ও ক্রয় বিক্রয় করে আসছেন সুমন। খামারে বর্তমানে গরু আছে ৪৪ টি ৫ মন থেকে শুরু করে ১৬ মন পর্যন্ত গরু পাওয়া যাবে তার খামারে।  আগামী কোরবানির ঈদের পশুর হাটে বিক্রির জন্য গরু গুলো প্রস্তুত হয়েছে।
সুমনের খামারের গরুর বিস্তারিত বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন এখানে গরু আছে পাকিস্তানি জাতের, বাংলাদেশী জাতের, দেশি শায়রিওয়াল, অস্ট্রেলিয়ান গরু, ক্রস গরু আছে, আমার গরুকে প্রাকৃতিক খাবার খাওয়াই  যেমন সবুজ ঘাস, খের, গম, ভুসি, ছোলা, ডাল সম্পূর্ণ ভেজালমুক্ত খাবার খাওয়ানো হয়, আমার এখানে বিভিন্ন সাইজ ও ওজনের গরু কিনতে পারবে এবং দামের ক্ষেত্রে আলোচনা সাক্ষ্যেবে দরদাম করে নিতে পারবে কোন রোগ বালাই নেই প্রয়োজনে ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করেও নিতে পারবে।
  খামারে সবচেয়ে বড় গরুটি হবে ৫ লক্ষ এবং বিভিন্ন সাইজের গরু আছে ২ লক্ষ ৩ লক্ষ আড়াই লক্ষ এরকম দর দামের মধ্যে পাওয়া যাবে আজও পর্যন্ত কোন রোগ বালাই হয়নি, প্রতি মাসেই পশু চিকিৎসক দিয়ে চেকআপ করে রাখি । মোঃ সুমন শেখ একজন সফল গরুর খামারি হয়েছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পাদের কর্মকর্তা বলেন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে সার্বক্ষণিক তদারকিসহ বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তার এমন উদ্যোগ দেখে স্থানীয় যুবকরা আগ্রহী হবেন বলে মনে করেন এ কর্মকর্তা।
জনপ্রিয়

যশোর বাঘারপাড়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় হাজারো মানুষের দোয়া

শ্রীনগরে সুমনা আলিফা এগ্রো ফার্মে কোরবানির ঈদের পশুর হাট প্রস্তুত

প্রকাশের সময় : ০৮:০৪:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার মজিদপুর দয়াহাটা ভূইচিত্র গ্রামে মানসম্মত গবাদি পশু লালন পালন ও ক্রয় বিক্রয় করে আসছেন সুমন। খামারে বর্তমানে গরু আছে ৪৪ টি ৫ মন থেকে শুরু করে ১৬ মন পর্যন্ত গরু পাওয়া যাবে তার খামারে।  আগামী কোরবানির ঈদের পশুর হাটে বিক্রির জন্য গরু গুলো প্রস্তুত হয়েছে।
সুমনের খামারের গরুর বিস্তারিত বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন এখানে গরু আছে পাকিস্তানি জাতের, বাংলাদেশী জাতের, দেশি শায়রিওয়াল, অস্ট্রেলিয়ান গরু, ক্রস গরু আছে, আমার গরুকে প্রাকৃতিক খাবার খাওয়াই  যেমন সবুজ ঘাস, খের, গম, ভুসি, ছোলা, ডাল সম্পূর্ণ ভেজালমুক্ত খাবার খাওয়ানো হয়, আমার এখানে বিভিন্ন সাইজ ও ওজনের গরু কিনতে পারবে এবং দামের ক্ষেত্রে আলোচনা সাক্ষ্যেবে দরদাম করে নিতে পারবে কোন রোগ বালাই নেই প্রয়োজনে ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করেও নিতে পারবে।
  খামারে সবচেয়ে বড় গরুটি হবে ৫ লক্ষ এবং বিভিন্ন সাইজের গরু আছে ২ লক্ষ ৩ লক্ষ আড়াই লক্ষ এরকম দর দামের মধ্যে পাওয়া যাবে আজও পর্যন্ত কোন রোগ বালাই হয়নি, প্রতি মাসেই পশু চিকিৎসক দিয়ে চেকআপ করে রাখি । মোঃ সুমন শেখ একজন সফল গরুর খামারি হয়েছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পাদের কর্মকর্তা বলেন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে সার্বক্ষণিক তদারকিসহ বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তার এমন উদ্যোগ দেখে স্থানীয় যুবকরা আগ্রহী হবেন বলে মনে করেন এ কর্মকর্তা।